MIME-Version: 1.0 Content-Type: multipart/related; boundary="----=_NextPart_01D113E1.B248CD60" This document is a Single File Web Page, also known as a Web Archive file. If you are seeing this message, your browser or editor doesn't support Web Archive files. Please download a browser that supports Web Archive, such as Windows® Internet Explorer®. ------=_NextPart_01D113E1.B248CD60 Content-Location: file:///C:/E1289E4C/2.SujoyKrMondol.htm Content-Transfer-Encoding: quoted-printable Content-Type: text/html; charset="windows-1252"
atidhwani the Echo
A Peer-Reviewed International Journal of
Humanities & Social Science
=
=
IS=
SN: 2278-5=
264 (Online) 2321=
-=
93=
19 (Print)
=
=
Im=
pact Factor: 6.=
28 (=
I=
ndex Copernicus
International)
=
=
Volume=
-IV,
Issue-II, October
2015, Page No. 08-16
P=
=
u=
blished by Dept.
of Bengali, Karimganj College, Karimganj,
Assam, India<=
span
style=3D'font-family:"Cambria","serif";mso-fareast-font-family:"Times New R=
oman";
mso-bidi-font-family:Cambria;mso-bidi-language:BN-BD'>
=
Website: =
i>http://www.thecho.in
ঝাড়খণ=
;্ডের
‘মন্দিরগ্রা=
78;’ মলুটীর
টেরাকোটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যে
পৌরাণিক
আখ্যান:
একটি ó=
7;ধ্যয়ন
=
ড.
সুজয়কুমার
মণ্ডল
অ্যাস=
;োসিয়েট
প্রফেসর ও
বিভাগীয়
প্রধান, লোকস=
434;স্কৃতি
বিভাগ,
কল্যাণী
বিশ্ববিদ্যù=
4;লয়,
পশ্চিমবঙ্গ,
ভারত
তনয়া
মুখার্জ্জী
জুনিয়ø=
0;
রিসার্চ ফেল=
07;,
এস.ভি.এস.জি.সি.=
(ইউ.জি.সি), লোকসংস্কৃ=
2468;ি
বিভাগ,
কল্যাণী
বিশ্ববিদ্যù=
4;লয়,
কল্যাণী,
নদীয়া, পশ্চি=
478;বঙ্গ,
ভারত
Abstract
Maluti
is a small village which is located in the borderland between West Bengal a=
nd
Jharkhand. Actually this village was situated in the Birbhum district of Ra=
dh
Bengal in the past. At present this village is in the territory of Dumka
district within the state of Jharkhand. This village is historically and
culturally significant. In spite of its small area, this village is well kn=
own
to India and abroad because of architectural beauty of 108 terracotta templ=
es.
The king of Nankar state Baj Basanta Roy had established these temples. Due=
to
this huge number of temples researchers considered Maluti to be a hidden Ka=
shi.
The World Heritage Foundation,=
USA
has recognized the historic and cultural importance of the Village. =
This
heritage village has been placed on the list of the world’s twelve most
endangered cultural heritage sites. The
distinguished patterns of architectural styles have been reflecting the
mythical, historical and social past of Bengal.
Particularly terracotta plaques fixed on temples constitute valuable
elements for reconstructing the socio-cultural heritage. The terracotta pla=
ques
with different motif are curved in linier design. The themes of the terraco=
tta
plaques are based on the stories of Ramayana, Mahabharata and myths. Amazing
architectural and decorative skills can be traced through the temples of
Maluti. In this present paper our prime focus will be on the mythical patte=
rns
of the architectures of these terracotta temples. Therefore in this paper we
have discussed the architectural patterns and style of ornamentations of the
terracotta temples of Maluti, and we have observed the use of mythical
narratives. Moreover we have investigated on the purpose and subject matter=
s of
these distinguished architectural and sculptural designs in these temples w=
hich
are based on the mythical stories. We think that our research shall highlig=
ht
the distinctive features of these temples which are very relevant for criti=
cal
observations.
K=
ey Words:
Terracotta, Architecture, Heritage, World Heritage Foundation, Terracotta
Plaques, Mythology, Narratives.
ভ&=
#2498;মিকা
ঝাড়খণ&=
#2509;ড
ও
পশ্চিমবঙ্গú=
3;র
সীমারেখায়
অবস্থিত
নানকার মলুট=
96;
এক মধ্যম আকৃ=
468;ির
গ্রাম। এই
গ্রামটি
বিভিন্ন সময়=
03;
বিভিন্ন
ভৌগোলিক
বলয়ের
অন্তর্ভূক্ö=
8;
ছিল। কথিত
আছে ১৮৫৫ সাল=
503;
সিদু কানুর
নেতৃত্বে যে
সাঁওতাল
বিদ্রোহ হয়,
তারই পরিণাম =
488;্বরূপ
সাঁওতাল
পরগণা জেলার
সৃষ্টি হয়। ব=
480;্তমানে
এই গ্রামটি
ঝাড়খণ্ড
রাজ্যের সাঁওত&=
#2494;ল
পরগণ=
;া
বিভাগের
অন্তর্গত
দুমকা জেলায়
অবস্থিত।<=
/span> মলুটী
বা নানকার
মলুটী হল
নিস্কর
তালুক। ঐতিহ=
94;সিকদের
মতে, ষোড়শ
শতাব্দীতে
গৌড়েস্বর আল=
94;উদ্দিন
হুসেন শাহের
প্রদত্ত সনদ
অনুসারে দৈর=
09;ঘ্যে
এবং প্রস্থে
কয়েক মাইল
বিস্তৃত ছিল
নানকার
রাজ্যের
রাজধানী
মলুটী।
অন্যদিকে
মলুটী হল দেব=
477;ূমি।
মহাযোগী
বামাক্ষ্যা÷=
4;া
সহ অনেক সাধক=
503;র
পদধূলি পড়েছ=
03;
এই গ্রামে। ম=
494;
মৌলীক্ষ্যা
দেবীর পীঠ এই
গ্রামেই
অবস্থিত। আর
এই গ্রামকে
সকলের কাছে
পরিচিতি
দিয়েছে
এখানকার
অনন্য মন্দি=
80;-স্থ্যপত্য
ও ভার্স্কয।
একসময় ১০৮ টি
টেরাকোটার
মন্দির এখান=
03;
ছিল, এই জন্য গ&=
#2476;েষকরা
মলুটী
গ্রামটিকে
‘গুপ্তকাশী’
বলেও অভিহিত =
453;রেছেন।
তবে বর্তমান=
03;
এই গ্রামে ৭২
টি টেরাকোটা=
80;
মন্দির
রয়েছে। এই ৭২
টি টেরাকোটা
মন্দিরের
অলংকরণে আমর=
94;
অধিকাংশ
মন্দিরের
ক্ষেত্রেই
পৌরাণিক
আখ্যানের চি=
68;্র-ফলক
দেখতে পাই,
যেমন-
রামায়ণের
কাহিনী, কৃষ্=
467;
লীলার কাহিন=
96;,
বিষ্ণুর
দশাবতার,
দশমহাবিদ্যù=
4;,
নানান
পৌরাণিক দেব-=
470;েবী
প্রভৃতি। এই
প্রবন্ধের
আলোচ্য বিষয়
হল- মলুটীর
টেরাকোটার
মন্দির
স্থ্যাপত্যú=
3;
পৌরাণিক
আখ্যান।<=
/span>
বর্তমান প্র=
76;ন্ধে
মলুটীর
টেরাকোটার
মন্দির-স্থা=
74;ত্যে যে সব
পৌরাণিক
আখ্যান রয়েছে
তা নিয়ে
পুঙ্খানুপুõ=
7;্খভাবে
পর্যালোচনা
করা হয়েছে।<=
/span>
ম&=
#2482;ুটীর
টেরাকোটা
মন্দির
স্থ্যপত্য ও
অলংকরণ শৈলী
‘ম&=
#2472;্দির
গ্রাম’ মলুটী=
480;
মন্দির-গুলি=
80;
গঠনশৈলী
বাংলার
স্থাপত্য
রীতিকে সম্প=
98;র্ণ-ভাবে
অনুসরণ করেছ=
03;
একথা বলা যায়
না। এখানকার =
478;ন্দির
স্থাপত্যে
উড়িষ্যার
মন্দির
স্থাপত্যের
গঠন শৈলীর
কিছুটা
প্রভাব
রয়েছে। মলুট=
96;
গ্রামে
মন্দির স্থা=
74;ত্যের
গঠনশৈলী
মিশ্র
প্রকৃতির;
এখানে চালা,
রেখা, মঞ্চ,
একবাংলা ও
সমতল ছাদের
স্থাপত্য
শৈলী দেখা
যায়। মলুটী
গ্রামে চালা
দেউলের
সংখ্যা ৫৭টি,
রেখা দেউলের
সংখ্যা ১টি,
একবাংলা
দেউলের
সংখ্যা ১টি
এবং সমতল ছাদ
দেউলের
সংখ্যা ১২টি=
04;
এইগ্রামে ১ট=
95;
মাত্র রেখা
দেউল রয়েছে।
মন্দিরটির
তলদেশ থেকে
দরজার উপর
পর্যন্ত মসৃ=
67;
এবং প্রবেশ
পথের উপর হতে
শিখর পর্যন্=
68;
খাঁজকাটা।
উপরের আমলকট=
95;
বেশ বড়ো।
এখানকার চাল=
94;
মন্দিরগুলিø=
0;
সন্মুখভাগ
টেরাকোটার
কারূকার্য
দ্বারা অলংক=
99;ত।
সাতটি মন্দি=
80;ের
সম্পূর্ণ
অলংকৃত
সন্মুখভাগ
এখনও প্রায়
অক্ষত
অবস্থায়
রয়েছে।
আঠারোটি আংশ=
95;ক
অলংকৃত
এবং পাঁচটি
অলংকৃত
সন্মুখ ভাগে=
80;
মধ্যে তিনটি
মন্দিরের
অনেক ফলক চুর=
495;
হয়ে গেছে আর
অন্য দুটি
আবহাওয়া এবং
অযত্নে প্রা=
27;
ধ্বংসের পথে=
04;
চালা
মন্দিরের
বাকি ২৫টি নি=
480;াভরণ
এবং তিনটি
ধ্বংস
প্রাপ্ত
অবস্থায়
পৌঁছেছে। =
তবে
নিরাভরণ
মন্দির শৈলী =
437;তি
সাধারণ। গ্র=
94;মের
দক্ষিণ
প্রান্তে এক=
76;ংলা
মন্দির ১টি
রয়েছে। ম&=
#2472;্দিরের
স্থাপত্যকলù=
4;
বাংলার
লোকপ্রিয় এক =
476;াংলা
শৈলীর
শ্রেষ্ঠ
নমুনা।
দোচালা কুটী=
80;
আকৃতির গঠন,
সামনে ছোট
বারান্দা এব=
34;
বারান্দার
সামনে একটি
কক্ষ অবস্থি=
68;।
এই কক্ষটির
মন্দিরে
গর্ভগৃহ
রয়েছে। স&=
#2434;রক্ষণের
প্রয়োজনে বে=
86;
কয়েক বছর আগে
সম্পূর্ণ
মন্দির
সিমেন্ট দিয়=
03;
প্লাস্টার
করে দেওয়া হয়,
ফলে দু-একটি
স্থান ব্যাত=
96;ত
ফলকের অলংকর=
67;গুলি
আর দেখা যায়
না। মলুটী
গ্রামটিতে
রাসমঞ্চ
মন্দিরের
সংখ্যাও
একটি। এই
মন্দিরের
মেঝে উঁচু
প্লাটফর্মেø=
0; উপর
স্থাপিত
অষ্টকোণাকৃö=
8;ি
মন্দির এবং আ=
463;
দিকই খোলা। এ=
480;
উদ্দেশ্য
ভক্তরা যাতে
চর্তুদিকে
দাঁড়িয়ে বিগ=
09;রহ
দর্শন করতে
পারেন।
রাসমঞ্চ নাম
হতে পরিস্কা=
80;
বোঝা যায় যে
এই মন্দিরের
অধিষ্ঠাতা
দেবতা রাধাক=
99;ষ্ণ
কিন্তু
মলুটীর রাসম=
62;্চ
মন্দিরে কাল=
96;
প্রতিমার
পূজা হয়। সমত=
482;
ছাদের
মন্দিরগুলিø=
0;
গঠনপ্রণালী
খুবই সাধারণ=
04;
এগুলি আয়তকা=
80;
হয় এবং তিনদি=
453;
দেওয়াল দিয়ে
ঢাকা থাকে।
সামনের দিকে
চওড়া বেশি হল=
503;
ছাদ ধরে রাখা=
480;
জন্য থামের
ব্যবহার করা
হয়। মলুটীতে
এই রকম
মন্দিরের
সংখ্যা বারো-=
463;ি।
কথিত আছে
একসময় এই মলু=
463;ী
গ্রামে সব
মিলিয়ে ১০৮ট=
95;
টেরাকোটার
মন্দির ছিল।
জনশ্রুতিতে
মলুটী ‘মন্দি=
480;ের
দেশ’ নামে
আখ্যায়িত হয়=
03;ছে।
আরও বলা যায়
এখানে যত
ঘর, তত মন্দির,
বরং তার চেয়ে=
451;
বেশি-এ সবই
পোড়ামাটির
কারুকার্যমü=
7;
ইঁটের তৈরি।
এখানে
মহাকাব্য
থেকে সাধারণ
মানুষ, এমনকি
ইস্ট ইন্ডিয়=
94; কোম্পানির
সিপাহীরাও
ফলকের বিষয়
হিসাবে স্থা=
72;
পেয়েছে; আর
কৃষ্ণ তো সবর=
509;ত্রই
রয়েছে। বাড়ি=
80; পর
বাড়ি আর মন্দ=
495;রের
পর মন্দির গড়=
503;
উঠেছে। ত&=
#2494;র
সঙ্গে পোড়া
ইঁটের লাল
গায়ে মহাক্য=
94;বের
রচনা। রামায়=
67;-মহাভারতের
কাহিনী, সেই
সঙ্গে স্থান
পেয়েছে পুরা=
67;ের
অনেক চরিত্র,
নানা কাহিনী=
04;
মলুটী
গ্রামের
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্যগুø=
2;িকে
আমরা স্থায়ী
উৎসর্গের
নিদর্শন
হিসাবে ধরতে
পারি। এইসব
মন্দির-স্থা=
74;ত্য
শৈলীগত উৎকর=
09;ষ
ও শিল্পগত
সক্রিয়তায়
সমুজ্জ্বল।
মন্দির
নির্মাণে
চতুর্দিক
জুড়ে রয়েছে
টেরাকোটার
নতোন্নত
খোদাই করা
ইঁট। এই
ইঁটগুলি
অত্যন্ত নিখ=
97;ঁতভাবে
স্থাপত্যের
খাঁজে খাঁজে
বসার উপযোগী
হিসাবে
গণিতের ছকে
তৈরি। আর সেই
ছকের মধ্যেই
নতোন্নত
খোদাই করে এক =
2447;কটি
বিষয়কে
নিপুণভাবে
বিন্যস্ত কর=
94;
হয়েছে।
এখানকার
মন্দিরগুলিö=
8;ে
স্থাপত্য ও
ভাস্কর্যের
অপরূপ মেল-বন=
509;ধন
লক্ষিত হয়।
মন্দির
গাত্রে
অসংখ্য পোড়া=
78;াটির ফলক
যুক্ত রয়েছে=
04;
চৌকো ও জ্যামù=
5;তিক
আকারে
বিভাজিত
প্যানেলে, অব=
527;বের
ছোট মাপ ও
বিন্যাসের
নিরবিচ্ছন্÷=
2;তা
মন্দিরগাত্ø=
0;ের
টেরাকোটা
ফলকগুলিকে
চিত্রাঙ্কনú=
3;র
গুণসম্পন্ন
করে তুলেছে।
প্রতিটি ফলক=
03;র
চর্তুদিকে
বর্ডার বা
সীমারেখা
থাকার ফলে
এগুলি যে প্র=
453;ৃতপক্ষে
স্থাপত্য
নির্মাণের
জন্য ব্যবহৃ=
68;
ইঁট তা বুঝতে
অসুবিধা হয়
না। ফলকগুলি
দেখে বোঝা যা=
527;
প্রতিটি ফলক
নির্মাণকালú=
3;
সেই ফলকটি
কোথায়
প্রতিস্থাপ÷=
2;
করা হবে এবং
দর্শকেরা
কোথায় থেকে
দেখবে তা বিব=
503;চনা
করা হয়েছে।
ফলকগুলির
নকশা ও
বিষয়বস্তু
পর্যবেক্ষö=
7;
করলে নানা প্=
480;তীকী
তাৎপর্য ধরা
পড়ে। তাই
অনেকক্ষেত্ø=
0;েই
এই
শিল্পকর্মেø=
0; Visual Reality এব=
434; Natural Reality এর
মধ্যে
পার্থক্য
দেখা যায়।
ম&=
#2482;ুটীর
মন্দির
স্থাপত্যের
অলংকরণে
বাংলার টেরা=
53;োটা
শিল্পের
নিজস্ব
ঐতিহ্যময়
শিল্পশৈলীর
ব্যবহার
হয়েছে। এই
শিল্প-কর্ম
নান্দনিক
প্রেক্ষিত
অপরূপ। ধর্ম=
03;র
প্রয়োজনে এই
স্থাপত্যগুø=
2;ি
সৃষ্টি হয়েছ=
03;।
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্য
শিল্পের আর
একটি বিশেষ
দিক হল Idealist=
ic এবং Timeless=
ness, তাই এই
শিল্প
নিঃসন্দেহে
শাশ্বত।
অবশ্যই
সামগ্রিক
বিচারে এই
শিল্প রীতি লৌকিক=
04;
ম&=
#2482;ুটীর
টেরাকোটা মন=
09;দির-স্থাপত্&=
#2479;ে
পৌরাণিক
আখ্যান
মলুটী
গ্রামের
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্যকে
আমরা চারটি
পাড়া বা তরফে
ভাগ করে নিতে
পারি, যেমন- শিকির বাড়ি,
রাজার বাড়ি,
ছয় তরফ ও
মধ্যম বাড়ি।
এই চারটি তরফ
বা পাড়াতে বি=
477;িন্ন
প্রকারের
মন্দির শৈলী=
80;
অপূর্ব
সমাবেশ ঘটেছ=
03;।
এখানে যেমন
রয়েছে শিখর, র=
2503;খা
ও মঞ্চ শৈলীত=
503;
নির্মিত
মন্দির, তেমন=
495;
রয়েছে
অষ্টকোণাকৃö=
8;ি
মন্দির,
একবাংলা ও
সমতল ছাদের
দেবস্থল।
মন্দিরগুলিø=
0;
উচ্চতা ১৫-৬০
ফুটের মধ্যে।
৩০ টি মন্দির=
;ের
সন্মুখভাগ
বিচিত্র কার=
97;র্কায
যুক্ত
টেরাকোটার
ফলকে সজ্জিত
এবং কোথাও
কোথাও
লাটেরাইট
স্ল্যাব
দ্বারা
অলংকৃত।
রাজার বাড়ির
তরফের একটি
শিব মন্দিরে=
80;
মুখ্য
প্যানেলের ব=
24;
আকারের ফলকে
মহিষাসুরমরú=
9;দিনীর
এক নিখুঁত
মনোরম চিত্র
মধ্যযুগীয়
স্থাপত্যকলù=
4;র
চরম উৎর্কষত=
94;র
ছাপ
রয়েছে। পাশে=
80;
দুই প্যানেল=
03;
নীচ হতে উপরে=
480;
দিকে
ক্রমান্বয়ে
সাজানো
ফলকগুলিতে র=
94;সলীলা
ও কৃষ্ণলীলা=
80;
বিষয়গুলি
রয়েছে; নিচের =
2470;িকের
ফলকে এবং
দুপাশের
প্যানেলে
দেখা যায়: রামের বনাগ=
মন,
সীতাহরণ,
জটায়ূবধ
ইত্যাদি। ছয়
তরফের মন্দি=
80;গুলির
ওপর দিকের
প্যানেলে এব=
34;
পাশের
প্যানেলে রয়েছে
পুরাণ এবং
তন্ত্রোক্ত
বিভিন্ন দেব=
70;েবী,
দশাবতার ও দশ
মহাবিদ্যার
দৃশ-ফলক।<=
/span>
এখানক&=
#2494;র
প্রায় ৩০ টি
মন্দিরের
প্রবেশদ্বাø=
0;ে
রাম রাবণের
যুদ্ধই
অতিমাত্রায়
স্থান করে
নিয়েছে।
এখানে দেখা
যাচ্ছে রাম ও
রাবণ উভয়ে
উভয়ের
মুখোমুখি
যুদ্ধে
লিপ্ত।
তাঁদের
সৈন্যবাহিনù=
6;
বানর এবং
রাক্ষসেরাও
পরস্পরের
সঙ্গে যুদ্ধ=
03;
লিপ্ত। আ&=
#2476;ার
অনেকগুলি
মন্দিরের প্=
79;ানেলে
রাম ও রাবণের
মধ্যে
যুদ্ধের
চিত্র রয়েছে=
04;
এখানকার
মন্দিরগুলিö=
8;ে
এমন কিছু রাম
রাবণের যুদ্=
71;
চিত্র রয়েছে
যা দর্শকদের
মনে কৌতূহল
সৃষ্টি করে।
রাবণের পরনে
যে বস্ত্র
রয়েছে সেটি
পরার ঢং বেশ
খানিকটা আলা=
70;া।
পায়ে রাজাদে=
80;
নাগরা জুতো
আবার পায়ের ন=
495;চে
রয়েছে একটি
পিঁড়ি। তার
নীচে রয়েছে
চারটে চাকা, ঐ
চাকাগুলো দি=
27;ে
বোঝানো হয়েছ=
03;
উনি রথে চেপে
যুদ্ধ করছেন।
তাঁর কুড়ি
হাতে নানা
অস্ত্র।
অন্যদিকে
মাথায় ঝুঁটি
বাঁধা বনবাস=
96;
রাম ও লক্ষ্ণ=
467;।
হাতে তীর
ধনুক। পিছনে
বিভীষণ
জোড়হাতে
দাঁড়িয়ে
আছেন। রাবণ
রথে আর
রামচন্দ্র
হনুমানের পি=
64;ে
চড়ে যুদ্ধ
করেছেন।১<=
span
style=3D'font-size:12.0pt;font-family:BenSen;mso-bidi-language:BN'>
রাজার
বাড়ির তরফে
একটি
মন্দিরের মু=
54;্য
প্যানেলে বড়
আকারের ফলকে
মহিষাসুরমরú=
9;দিনীর
এক নিখুঁত
মনোরম চিত্র
মধ্য যুগীয় স=
509;থাপত্যকলার
চরম উৎকর্ষত=
94;র
ছাপ রেখেছে।
দশ প্রহরণ
ধারিণী
দুর্গার দুই =
474;াশে
লক্ষ্মী এবং
সরস্বতীর
চিত্র রয়েছে=
04;
নীচে রয়েছে ম=
494;
দুর্গার বাহ=
72;
সিংহ এবং
ত্রিশূলবিদú=
9;ধ
অসুর। অলংকর=
67;ের
মধ্যে
কার্তিক এবং
গণেশের
উপস্থিতি
দেখা যায় না।
রাজার বাড়ির
তরফে অন্ততঃ
তিনটি
মন্দিরের
মুখ্য
প্যানেলে
এইরকম বিশেষ
চিত্র ছিল,
বহু পূর্বে
সেগুলি চুরি
হয়ে যায়। =
শোনা
যায় ঐগুলির
মধ্যে একটি
ফলকে ছিল কমল=
503;
কামিনী।
মন্দি&=
#2480;
গ্রাম মলুটী=
80;
এই চারটি তরফ=
503;র
মন্দির
স্থাপত্যে য=
03;
সব পৌরাণিক
আখ্যান গুলি
দেখা যায়
সেগুলি হল ছয়
তরফ এবং শিকি=
480;
বাড়ির মন্দি=
80;
স্থাপত্যে
দশাবতার ও
দশমহাবিদ্যù=
4;র
চিত্র ফলক। ছ=
527;
তরফের একটি
শিব মন্দিরে
এই দশাবতারে=
80; চিত্র
ফলকগুলি খুব=
39;
স্পষ্ট: মৎ=
2488;,
কুর্ম, বরাহ,
নৃসিংহ, বামন,
পরশুরাম,রাম, =
2476;লরাম,
বুদ্ধ ও
কল্কি। এই দশ=
494;বতারের
মধ্যে পাঁচ-
এখানক&=
#2494;র
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্যের
অলংকরণে পৌর=
94;ণিক
আখ্যান
আমাদের
অতিমাত্রায়
দৃষ্টিগোচর
হয়। মলুটীর
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্যে প=
08;রাণিক
আখ্যানের
মধ্যে যে
সমস্ত ঘটনাগ=
97;লি
স্থান পেয়েছ=
03;
সেগুলি
সম্পর্কে
বিষয় অনুসার=
03;
নিম্নে
পর্যায়ক্রমú=
3;
আলোচনা করা হ=
482;:
র&=
#2494;মায়ণের
কাহিনী
চিত=
্র
নং- ১
টেরাকোটা
ফলক-দৃশ্য:
রাম রাবণের
যুদ্ধ
“রামায়ণ
নির্ভর শিল্=
74;ের
এইসব উদাহরণ
থেকে রামকথা =
474;্রচলনের
বিস্তৃতি
বোঝা যায়।
শিল্পে এবং স=
494;হিত্যে
রামকথার প্র=
58;লন
হয়েছে মূলত
তিনটি
দৃষ্টিভঙ্গù=
5;
থেকে- ক
রামকথার নায়=
53;
রাম খ =
76;িষ্ণুর
অবতার রাম গ রামভকú=
9;তি
সাধনার ধারক =
480;াম।
বলাবাহুল্য
এই তিনটি স্ত=
480;
কালক্রমের
বিচারে একের
পর একটি এসেছ=
503;”।
২
ম&=
#2472;্দিরগাত্রে
রামায়ণের
কাহিনীর
জনপ্রিয়তা প=
09;রসঙ্গে
প্রণব রায়
মন্তব্য
করেছেন:
“ভ=
ক্তিরসাশ্রù=
5;ত
রামকথাকাব্÷=
9;গুলি
কথকতা ও গানে=
480;
মাধ্যমে
সমাজে অসাধর=
67;
জনপ্রিয়তা
অর্জন
করেছিল।
রামাবতারের
বিভিন্ন লীল=
94;
সাধারণ মানু=
87;কে
বিশেষভাবে
নাড়া দিতে
থাকে। ক&=
#2499;ষ্ণভক্তির
সঙ্গে
রামভক্তিমনú=
9;দির
স্থপতি ও
টেরাকোটা শি=
82;্পীদের
অনুপ্রাণিত
করল
মন্দিরগ্রাö=
8;্রে
রামলীলা
দৃশফলক
সৃষ্টির
জন্যে”।<=
/span>৩
ম&=
#2482;ুটীর
রাজা বাজ
বসন্ত ছোট ছো=
463;
কিন্তু অপূর=
09;ব
সুন্দর
আঞ্চলিক
প্রভাবযুক্ö=
8;
অসংখ্য টেরা=
53;োটার
মন্দির
মলুটীতে
নিমার্ণ করে=
72;,
যেগুলি
আকৃতিতে
ক্ষুদ্র হলে=
51;
বিস্তৃত অলং=
53;রণ
ও
স্থাপত্যকলù=
4;য়
অপূর্ব
সৌন্দর্যের
পরিচায়ক।
আগেই উল্লেখ =
453;রা
হয়েছে মলুটী=
80;
টেরাকোটা
মন্দিরে
রামায়ণের
কাহিনী অধিক
মাত্রায়
স্থান
পেয়েছে। যদি=
51; মলুটীর
প্রায় সব কটি
মন্দির শিব
মন্দির। মলু=
63;ীর
টেরাকোটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যে
রামায়ণের কা=
89;িনীর
প্রভাব
সম্পর্কে বল=
94;
যায়:
ক.
উত্তর ভারতে=
80;
মতো পূর্ব
ভারতে রামভক=
09;তির
জনপ্রিয়তা
একই রকমভাবে
ছিল।
খ.
কৃত্তিবাসেø=
0;
শ্রীরাম
পাঁচালির মধ=
09;যে
দিয়ে গ্রামে=
80;
সাধারণ
মানুষের কাছ=
03;
রামায়ণের
কাহিনীর
জনপ্রিয়তা ল=
94;ভের
আর একটি কারণ=
404;
গ.
বিষ্ণুপুরেø=
0;
মন্দির
স্থাপত্য যথ=
94;
শ্যামরায়,
জোড়বাংলা এব=
34;
মদনমোহন
মন্দিরের
অলংকরণে
রামায়ণের কা=
89;িনীর
প্রভাব দেখা
যায়। মলুটù=
6;
যেহেতু মল্ল=
77;ূমের
অন্তর্গত ছি=
82;
তাই
স্বাভাবিক÷=
7;াবেই
এখানকার
টেরাকোটা মন=
09;দির-স্থাপত্&=
#2479;ে
এর প্রভাব এস=
503;
পড়েছে।
ঘ.
অনুমান করা
যায়, যে সমস্ত
কারিগররা
বিষ্ণুপুর ব=
94; রাঢ় বা=
34;লার
অন্য স্থানে
মন্দির
নির্মাণ
কারেছিলেন
সেই সমস্ত
কারিগররাই
মলুটীতে
মন্দির
নির্মাণ করত=
03;
এসেছিলেন।
ক&=
#2499;ষ্ণলীলার
কাহিনী
চিত=
্র
নং- ২
টেরাকোটা
ফলক-দৃশ্য: =
453;ৃষ্ণের
বস্ত্র হরণ=
“ব=
াংলার
মন্দিরগাত্ø=
0;ের
কৃষ্ণলীলা-
বিষয়ক প্যান=
03;লগুলির
প্রায় সবই
ভাগবত ও
লোকপ্রচলিত
কৃষ্ণকাহিনù=
6; নির্ভর।
এছাড়া,
বাংলার
মন্দির
ভাস্কর্য্যú=
3;
কৃষ্ণেরর
জন্ম থেকে
মধুরাগমন
পর্যন্ত
লীলাই
চিত্রিত হয়ে=
59;ে-
মহাভারতের
কৃষ্ণ প্রায়
অনুপস্থিত”=
।
৪
ম&=
#2482;ুটীর
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্যে
কৃষ্ণলীলা
বিষয়ক যে সব
ফলক দেখা যায়
সেগুলি হল
কৃষ্ণের
ষড়ভুজ মূর্ত=
95;,
রাধা কৃষ্ণে=
80;
ফলক, কৃষ্ণ ও
গোপীদের নৌক=
94;
বিলাস, কদম্ব
বৃক্ষ তলে
শ্রীকৃষ্ণ
প্রভৃতি।
দ&=
#2486;মহাবিদ্যার
কাহিনী
রামা=
;য়ণের
কাহিনী, কৃষ্=
467;
লীলার কাহিন=
96;
প্রভৃতি
ছাড়াও মলুটী
গ্রামের
টেরাকোটা
মন্দির স্থা=
74;ত্যে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
কাহিনীর দৃশ=
09;য
ফলক ছয় তরফ,
শিকির বাড়ি
প্রভৃতি
জায়গায়
অবস্থিত
মন্দিরে
স্থান করে
নিয়েছে। কোন
মন্দিরের
পাশের ফলকে
কোন মন্দিরে=
80;
ওপর দিকের
ফলকে এই
দশমহাবিদ্যù=
4;
বিষয় কে আমরা
দেখতে পাই।
লম্বা এবং ছো=
463;
আকারের ফলকে
এই দশমহবিদ্=
79;া
এখানকার
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্যে
স্থান করে নি=
527;েছে।
আবার ছয় তরফে=
480;
কোন কোন
মন্দিরে
পাশের
প্যানেলে
চৌকোনা খোপে
পর পর
দশমহাবিদ্যù=
4;র
ফলকগুলি
দেখতে পাওয়া
যায়। এই
দশমহাবিদ্যù=
4;রা
হল - কালী, তারা,
ছিন্নমস্তা,
ষোড়শী,
ভুবনেশ্বরী, =
477;ৈরবী
, ধুমাবতী,
মাতঙ্গী, বগল=
494;
ও কমলা। এই
দশমহাবিদ্যù=
4; নারী
শক্তির
অন্যতম আধার =
489;িসাবে
আমাদের সমাজ=
03;
পরিগণিত হয়।
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;
নারী শক্তিক=
03;
জাগরিত করে ও
উজ্জীবিত কর=
03;।
শুধু মলুটী ন=
527;
রাঢ় বাংলার
প্রায়
প্রতিটি
অঞ্চলের
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্যে এ=
39;
দশমহাবিদ্যù=
4;
স্থান করে
নিয়েছে।<=
/span> দশমহাবিদ্য=
494;
সম্পর্কে
হংসনারায়ণ
ভট্টার্চায
মন্তব্য
করেছেন:
“বাঙাø=
2;ি
তান্ত্রিকেø=
0;
নিজস্ব
কল্পনার ফল
দশমহাবিদ্যù=
4;।
মধ্যযুগেই এ=
39;
মহাবিদ্যার
ধারণা তৈরি
হয়। মুণ্ডমা=
82;া
ও চামুণ্ডা
তন্ত্রে
মহাবিদ্যাদú=
3;র
দশাবতার-ধার=
67;ের
পরিচয় দেওয়া
হয়েছে।
বিষ্ণু
প্রকৃতিরুপú=
3;
এবং শিব
পুরুষরুপে
কল্পিত
হয়েছেন এখান=
03;,
বিষ্ণুরুপে
প্রকৃতির দ=
86;টি
ভেদ তার
দশাবতার।
যেমন কালী
কৃষ্ণরুপা,
তারা রাম,
বগলা কূর্ম,
ধূমাবতী মীন,
ছিন্নমস্তা
নৃসিংহ ভৈরব=
96;
বরাহ, ষোড়শী
পরশুরাম,
ভুবনেশ্বরী
বামন, কমলা
বুদ্ধ, দুর্গ=
494;
কল্কি”। =
৫
দ&=
#2486;াবতারের
কাহিনী
টেরাক&=
#2507;টার
ফলকে একটি
জনপ্রিয় ও
আকর্ষণীয় বি=
87;য়
হল বিষ্ণুর
দশবতারের
চিত্র ফলক।
রাঢ়- বঙ্গের
প্রায় সব
টেরাকোটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যে
এই দশাবতারে=
80;
কাহিনী দেখা
যায় মলুটীও
এক্ষেত্রে
ব্যাতিক্রম
নয়। এই
গ্রামের
প্রায় চারটি
তরফেই কম বেশ=
495;
এই বিষ্ণুর
দশাবতারের
কাহিনী স্থা=
72;
করে নিয়েছে
কখনও একেবার=
03;
প্রবেশ পথের
ওপরের অংশে
আবার কখন
পাশের ফলকে।
এই দশবতারের =
470;শটি
অবতার হল-
মৎস্য, কূর্ম,
বরাহ, নরসিংহ,
বামন,
পরশুরাম, রাম
দাশরথি,
বলরাম(বলদেব),
বুদ্ধ ও কল্ক=
495;
অবতার। গীতা
বা মহাভারতে=
80;
এই দশাবতার স=
480;্ম্পকে
বলা হয়েছে
জাগতিক ধর্ম
রক্ষা করার উ=
470;্দেশ্যে
নৈতিক সততা,
আচার-আচরণ ও
পবিত্রতার এ=
53;
আদর্শ
প্রতিমূর্তù=
5;
হিসাবে ন্যা=
27;
পরায়ণ ও
নিরপেক্ষতাø=
0;
দ্বারা বিভি=
72;্ন
নরমূর্তি ও
পশুমূর্তি
ধারণ করে এরা
নিজেকে
প্রকাশ
করেছেন। এ প্=
480;সঙ্গে
নীহার ঘোষ
মন্তব্য
করেছেন:
“ন=
ানা
মতভেদ সত্বে=
51;
সাধারণন ভাব=
03;
যে দশটি অবতা=
480;
রুপে বিভিন্=
72;
পৌরাণিক
কাহিনীতে
সার্বজনীন স=
09;বীকৃতি
লাভ করেছে
সেগুলি হল-
মৎস, কূর্ম,
বরাহ, নরসিংহ, &=
#2476;ামন,
তিনজন রাম,
বুদ্ধ ও
কল্কি।
অন্ত্য-মধ্য=
79;ুগের
প্রায় সমস্ত
ইষ্টকনির্মù=
5;ত
মন্দিরগুলিø=
0;
টেরাকোটা
অলংকরণে
রহস্যময়
ক্ষমতার
অধিকারী
বিভিন্ন
আশ্চর্য ও
নতুনতর রুপে
উপস্থাপিত এ=
39;
অবতার
প্রতিমূর্তù=
5;র
চিত্রবদ্ধ ক=
94;হিনী
বিন্যাস
প্রায়
অপরিহার্য
বিষয়বস্তু
হয়ে দাঁড়িয়ে=
59;িল”।৬
ম&=
#2482;ুটির
মন্দির
টেরাকোটার
অলংকরণে
রামায়ণের
কাহিনী,
কৃষ্ণলীলার
কাহিনী,
দশমহাবিদ্যù=
4;র
কাহিনী,
দশাবতারের
কাহিনী ছাড়া=
51;
অন্যান্য পৌ=
80;াণিক
দেবদেবীর
মূর্তি ফলক
স্থান পেয়েছ=
03;
যেমন – শিব,
দুর্গা, কালী,
চণ্ডী এবং
অপরাপর দেব-দ=
503;বী
(চিত্র নং- ৩)। রাজার
বাড়ির তরফের
একটি
মন্দিরের বড়
আকারের ফলকে
মহিষাসুরমরú=
9;দিনীর
এক নিঁখুত
মনোরম চিত্র
মধ্যযুগীয়
স্থাপত্যকলù=
4;র
চরম উৎকর্ষত=
94;র
ছাপ রেখেছে
শিল্পীরা।
দশপ্রহরণ
ধারিণী
দুর্গার দুই
পাশে লক্ষী স=
480;স্বতীর
চিত্র রয়েছে=
04; নীচে
রয়েছে মা
দুর্গার বাহ=
72; সিংহ
এবং বাণবিদ্=
71;
অসুর।
অলংকরণের
মধ্যে কার্ত=
09;তিক
ও গনেশের
উপস্থিতি
দেখা যায় না।=
463;েরাকোটার
অলংকরণ রাঢ়
বংলা তথা
বাংলার
মন্দিরে
কেবলমাত্র
অলংকরণ ছিল
না, এগুলি ছিল
বাঙালির
ভক্তিরসসিকú=
9;ত
প্রাণের
প্রকাশ।
কৃষ্ণভক্তি =
51;
রামভক্তি
বাঙালির হৃদ=
27;কে
গভীরভাবে
স্পর্শ
করেছিল
একসময়। টেরা=
53;োটা
ফলকের মধ্যে
সেটাই
বিশেষভাবে ধ=
80;া
পড়েছে। ট&=
#2503;রাকোটা
ফলকের
মূর্তিগুলিø=
0;
ভাব-ভঙ্গী,
আকার,
বেশভূষার
মধ্যে
দেবলীলা কতট=
94;
প্রকটিত
হয়েছে, তা
বির্চায;
কিন্তু
মূর্তিগুলি
যে সাধারণ
শিল্পীদের
নিজস্ব
কল্পনার এক
বিচিত্র
সৃষ্টি সে বি=
487;য়ে
সন্দেহ নেই।
ম&=
#2482;ুটীর
মন্দির
স্থাপত্যে
টেরাকোটা
ফলকে পৌরাণি=
53;
আখ্যান
ব্যবহারের
প্রেক্ষিত
এই
প্রবন্ধে
আগেই উল্লেখ
করা হয়েছে
মলুটী দেবভূ=
78;ি।
এখানে
মহাযোগী
বামাক্ষ্যা÷=
4;া
সহ বিভিন্ন
সাধকের
পদধূলি
পড়েছে।
মলুটীর রাজা
বাজ বসন্ত
ছিলেন শৈব
ধর্মের
উপাসক। তাই ম=
482;ুটীর
অধিকাংশ
মন্দির শিব
মন্দির। আর
এখানকার
অধিকাংশ
টেরাকোটার
মন্দিরই
পৌরাণিক
আখ্যানের
আধিক্য দেখা =
479;ায়।
এবার আমরা
আলোচনা করবো
মলুটীর
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্যে
পৌরাণিক
আখ্যান
ব্যবহারের
প্রেক্ষিত স=
78;্পর্কে:
দ্বিত=
;ীয়তঃ
অতীত
অনুসন্ধান
করলে জানা যা=
527;, মলুটীর
মন্দির
স্থাপত্যগুø=
2;ি
যে সব শিল্পী=
480;া
তৈরী করেছিল=
03;ন
তারা বাঁকুড়=
94;
বিষ্ণুপুরেø=
0;
ছিলেন। বিষ্=
67;ুপুরের
টেরাকোটার
মন্দির
স্থাপত্যে
আমরা পৌরাণি=
53; আখ্যানের
প্রভাব দেখত=
03;
পাই তাই
স্বাভাবিক-ভ=
94;বে
এই প্রভাবও
মলুটীর
টেরাকোটা
মন্দির স্থা=
74;ত্যে
দেখা যায়।
চিত=
্র
নং- ৩ টেরাকোö=
3;া
ফলক-দৃশ্য:
মহিষাসুরমর&=
#2509;দিনী
চতুর্=
;থতঃ
আগেই উল্লেখ
করা হয়েছে,
মলুটীর
রাজারা শৈব ধর্মে=
80;
উপাসক ছিলেন=
04;
কিন্তু
মলুটীতে এমন
অনেক
টেরাকোটার
মন্দির আছে
যেখানে শাক্=
68;
মতে পূজা করা
হয়, এর ফলশ্রু=
2468;ি
হিসাবে আমরা
শিব পুরাণ,
কালিকা পুরা=
67;
প্রভৃতির
প্রভাব
এখানকার
মন্দির
স্থাপত্যে দ=
03;খতে
পাই।
পঞ্চম=
;তঃ
উত্তর ভারতে=
80;
মতো পূর্ব
ভারতেও রামা=
27;ণের
কাহিনী অতি
মাত্রায়
জনপ্রিয়তা
লাভ করেছিল,
মলুটীও
এক্ষেত্রে
ব্যাতিক্রম
নয়। মলুটীর
প্রায় প্রতি=
63;ি
টেরাকোটা
মন্দিরের
অলকরণে রাম
রাবণের যুদ্=
71;ই
প্রধান
উপজীব্য বিষ=
27;
হয়ে
দাঁড়িয়েছে।
ষষ্ঠত=
;ঃ
মলুটীর রাজ
পরিবার শৈব
ধর্মের উপাস=
72;া
করলেও
রামায়ণের
কাহিনী,
কৃষ্ণলীলার =
53;াহিনী,
দশমহবিদ্যাø=
0;
কাহিনী,
বিশ্নুর
দশবতার প্রভ=
99;তি
পৌরাণিক
বিষয়েও তাদে=
80;
ভক্তির পরিচ=
27;
এখানকার
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্যের
অলংকরণে আমর=
94;
দেখতে পাই।
উ&=
#2474;সংহার
মলুটী&=
#2480;
মন্দির-স্থা=
74;ত্যে
রাম রাবণের
কাহিনী,
শিব,কালী,
দুর্গার
মাহাত্ম্য
বর্ণন,
কৃষ্ণলীলা
প্রভৃতি
বিষয়ক
পৌরাণিক
আখ্যন
অপরূপভাবে
উপস্থাপিত হ=
27;েছে।
কজেই
আখ্যান-চর্চ=
94;র
ক্ষেত্রে
ভারতের অন্য=
94;ন্য
অঞ্চলে
অবস্থিত
টেরাকোটা
মন্দিরগুলিø=
0; মত
এখানকার
টেরাকোটার
মন্দিরগুলিõ=
1;
অত্যন্ত
গুরূত্বপূর÷=
2;।
গভীর
অনুসন্ধানী
দৃষ্টিভঙ্গù=
6;তে
রাঢ়- বঙ্গ তথা
বংলা
টেরাকোটার
অলংকৃত
ফলকগুলি পর্=
79;বেক্ষ্ণণ
করলে নানান
বিষয়ের
আখ্যান পরিল=
53;্ষিত
হয়।
এক্ষেত্রে Mythological Narrative বা
পৌরাণিক
আখ্যান এবং
ত&=
#2469;্যসূত্র
2.
বসু,
শ্রীলা, ও
অভ্র বসু,
বাংলার
টেরাকোটা মন=
09;দির
আখ্যান ও
অলংকরণ,
সিগনেট প্রে=
88;,
কলকাতা, পৃ
3.
রায়,
প্রণব, বাংলা=
480;
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্য ও
ভার্স্কয,
পূর্বাদ্রি
প্রকাশনী,
মেদিনীপুর, প=
499;. নং-১০২।
4.
ভট্টা=
;চার্্য,
শম্ভু,
পশ্চিমবঙ্গú=
3;র
মন্দির, মনন
প্রকাশন,
কলকাতা,পৃ. নং-১৬১-১৬২।=
;
5.
দ্রষ্=
;টব্য
২ নং, পৃ.
নং-১৩০।
ত&=
#2469;্যদাতা
গ&=
#2509;রন্থপঞ্জী
2.&n=
bsp;
ঘোষ,
বিনয়,
পশ্চিমবঙ্গú=
3;র
সংস্কৃতি (৩য়
খণ্ড), প্রকাশ
ভবন, কলকাতা,
১৯৮০।
3.&n=
bsp;
ঘোষ,
নীহার (ভাষান=
509;তর
শাশ্বতী ঘোষ =
451;
গীতা নিয়োগী),
বাংলার
মন্দির শিলপ
শৈলী (অন্ত
মধ্যযুগ), অ&=
#2478;র
ভারতী, কল&=
#2453;াতা,
২০১২।
4.&n=
bsp;
ঘোষ,
প্রদ্যৎ,
বাংলার
লো্কশিল্প,
পুস্তক বিপণ=
95;,
কলকাতা, ২০০৪=
404;
5.&n=
bsp;
মণ্ডল=
;,
সুজয়কুমার, ল=
507;কশিল্প: তাত্ত্বিক
প্রেক্ষিত,
নটনমকোলকাতù=
4;,
কলকাতা, ২০১১=
404;
6.&n=
bsp;
মুখোপ=
;াধ্যায়,
গোপালদাস, বা=
460;ের
বদলে রাজ, হর্ষ
এন্টারপ্রাó=
9;জ,
কাস্টগড়া,
বীরভূম, ২০১১।
7.&n=
bsp;
মুখোপ=
;াধ্যায়,
গোপালদাস,
নানকার মলুট=
96;,
হর্ষ
এন্টারপ্রাó=
9;জ,
কাস্টগড়া,
বীরভূম, ২০১২=
404;
8.&n=
bsp;
বন্দো=
;পাধ্যায়,
অমিয়কুমার,
বাঁকুড়ার
মন্দির, শিশু =
2488;াহিত্য
সংসদ প্রাঃ
লিঃ, কলকাতা,
২০১৫।
9.&n=
bsp;
বসু,
শ্রীলা, ও
অভ্র বসু, বাং=
2482;ার
টেরাকোটা
মন্দির
আখ্যান ও
অলংকরণ, সিগন=
503;ট
প্রেস,
কলকাতা, ২০১৫=
404;
10.&=
nbsp; ভট্টাচার্=
509;য,
শম্ভু,
পশ্চিমবঙ্গú=
3;র
মন্দির, মনন
প্রকাশন,
কলকাতা, ২০০৯।
11.&=
nbsp; রায়,
প্রণব, বাংলা=
480;
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্য ও
ভার্স্কয,
পূর্বাদ্রি
প্রকাশনী,
মেদিনীপুর,
১৯৯৯।
12.&=
nbsp; চক্রবর্তী,
রতনলাল, বাংল=
494;দেশের
মন্দির, বাংল=
494;
একাডেমী,
ঢাকা।
13.&=
nbsp; সাঁতরা,
তারাপদ,
পশ্চিমবাংলù=
4;র
ধর্মীয় স্থা=
74;ত্য
মন্দির ও
মসজিদ,
পশ্চিমবঙ্গ
বাংলা একাদে=
78;ী,
কলকাতা, ১৯৯৮=
404;
14.&=
nbsp; Bandyopadhyay, Sukhamay, Temples of Birbhum, B.R.
Publishing Corporation, Delhi, 1984.
15.&=
nbsp; Chowdhury, Saifuddin, Early Terracotta Figure of Bang=
ladesh,
Bangla Academy, Dhaka, 2000.
16.&=
nbsp; Dasgupta, Prodosh, Temple Terracotta of Bengal, Crafts
Museum, New Delhi, 1971.
17.&=
nbsp; Deva, Krishna, Temples of North India, National Book
Trust, New Delhi 1986.
18.&=
nbsp; Dey, Mukul, Birbhum Terracotta’s, Lalit Kala Academy,=
New
Delhi,1959.
19.&=
nbsp; George, Michell(ed.), Brick Temples of Bengal, Prince=
ton
University Press, Princeton, New Jersey, 1983.
প&=
#2468;্রপত্রিকা
অ&=
#2472;ুগবেষণাপত্=
;র
ও&=
#2527;েবসাইট
প&=
#2509;রবন্ধটি
তৈরিতে যে যে
ওয়েবসাইটের
সাহায্য
নেওয়া হয়েছে,
সেগুলি হল:
www. Maluti.com Viewed on 15.07.2015
www. Maluti. Org Viewed on 15.07. 2015
https\\ rangandutta.Wordpress.com Viewed on 11.06.201=
5
timesofindia.indiatimes.com\city\ranchi\Terracotta-te=
mples-of-malui-to-be-part-of-R-day-tableau\articleshow
Viewed on 27.01.2015
w.w.w.anlassociates.com\projects\ monuments Viewed on
03.03.2015
https:\\rangandatta.wordpress.com Viewed on 01.08.201=
5
globalheritagefund.org\onthewire\taglist Viewed on
04.01.2015
ঝাড়=
54;ণ্ডের
‘মন্দিরগ্রা=
78;’
মলুটীর
টেরাকোটা মন=
09;দির-স্থাপত্&=
#2479;ে
পৌরাণিক
আখ্যান: একটি=
অধ্যয়ন সু&=
#2460;য়কুমার
মণ্ডল ও তনয়া
মুখার্জ্জী