MIME-Version: 1.0 Content-Type: multipart/related; boundary="----=_NextPart_01D1EBFA.A0F7A2B0" This document is a Single File Web Page, also known as a Web Archive file. If you are seeing this message, your browser or editor doesn't support Web Archive files. Please download a browser that supports Web Archive, such as Windows® Internet Explorer®. ------=_NextPart_01D1EBFA.A0F7A2B0 Content-Location: file:///C:/968AB505/TanayaMukherjee.htm Content-Transfer-Encoding: quoted-printable Content-Type: text/html; charset="windows-1252"
atidhwani the Echo
A Peer-Reviewed International Journal of
Humanities & Social Science
=
ISSN: 2278-5=
264 (Online) 2321=
-=
93=
19 (Print)
=
Im=
pact Factor: 6.=
28 =
(Index=
Copernicus
International)
=
Volume-=
V,
Issue-I, July 2016, Page No. 1-17
Published=
by Dept. of
Bengali, Karimganj College, Karimganj,
Assam, India<=
span
style=3D'mso-bidi-font-size:11.0pt;font-family:"Cambria","serif";mso-fareas=
t-font-family:
"Times New Roman";mso-bidi-font-family:Cambria;mso-bidi-language:BN-BD'>
=
Website: http://www.thecho.in<=
span
style=3D'font-size:14.0pt;mso-bidi-font-size:11.0pt;font-family:"Times New =
Roman","serif";
mso-bidi-language:BN-BD'>
বাংলার
টেরাকোটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যের
অলংকরণে ‘নাø=
0;ী-শকú=
9;তি’র
আধার হিসাবে
দশমহাবিদ্যù=
4;
কাহিনিচিত্ø=
0;ের
প্রতিমূর্তù=
5;র
মোটিফ: একটি=
; নিরীক্ø=
7;ণ
তনয়া
মুখার্জ্জী
সিনিয়=
80;
রিসার্চ ফেল=
07;,
এস. ভি.
এস. জি.
সি. (ইউ.
জি. সি.),
লোকসংস্কৃতù=
5;
বিভাগ,
কল্যাণী
বিশ্ববিদ্যù=
4;লয়,
কল্যাণী, পশ্=
458;িমবঙ্গ,
ভারত
ড
অ্যাসোসি=
;য়েট
প্রফেসর,
লোকসংস্কৃতù=
5;
বিভাগ, কল্যা=
467;ী
বিশ্ববিদ্যù=
4;লয়,
কল্যাণী,
নদীয়া, পশ্চি=
478;বঙ্গ,
ভারত
Abstract
In
Tantra, worship of Devi-Shakti is referred to as a ‘Vidya’. <=
span
style=3D'font-size:12.0pt;font-family:"Times New Roman","serif";color:#3333=
33;
background:white'>These ten images of ‘Sati’ are known as Dasha-Mahavidya. =
The
Dasha-Mahavidyas are wisdom Goddesses, aspects of Devi Parvati, who represe=
nts
a spectrum of feminine divinity, from terrible goddesses at one end to the
gentle at the other. This
Dasha-Mahavidya is generally familiar as feminine divinity cult, but also
exposes the images of ‘Subhankari’ and ‘Bhayankari’. The ten figures of Dash-Mahavidya are: Kali, Tara, Shodoshi, Bhuveneshvari, Bhairavi, Chhinnamasta, Dhumabati,
Bagalamukhi, Matangi, Kamala. These Mahavidyas as mythological
figures are seen in the terracotta temples of Bengal. Many patterns of imag=
es
of women are seen on terracotta plaques, from which we get the concept of w=
omen
power (Nari-Shakti) in spiritual life of Bengal. Moreover, the concept of
Nari-shakti has an impact on
general women in our society and culture. Our interest is to find out the
iconography of ‘Dasha-Mahavidya’ motif in the terracotta temples of Bengal.
Keywords: Dasha-Mahavidya, My=
thology,
Terracotta, Temple, Motif, Iconography, Plaque
১. ভূমিক=
2494;
বাং=
;লার
টেরাকোটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যের
অলংকরণে যেম=
72; রামায়ণ,
মহাভারত, কৃষ=
509;ণলীলা,
দশাবতার
প্রভৃতি কাহ=
95;নিচিত্র
জনপ্রিয় হয়ে
উঠেছিল; তার
বিবিধ
নিদর্শন আমর=
94;
বাংলার
বিভিন্ন স্থ=
94;নের
টেরাকোটার
মন্দিরগুলিö=
8;ে
দেখতে পাই। ঠি=
53;
একই রকমভাবে=
39;
পৌরাণিক
আখ্যান বা দে=
476;ী
শক্তির উৎস
অথবা Women Power বা ‘=
নাø=
0;ী
শক্তি’র আধা=
র
হিসাবে স্থা=
72;
করে নিয়েছিল
দশমহাবিদ্যù=
4;।
ত=
;বে
এ প্রসঙ্গে
উল্লেখ্য
অন্যান্য
পৌরাণিক কাহ=
95;নিচিত্রের মত=
07;
এতো
জনপ্রিয়তা ও
বহুল প্রচার
লাভ করতে পার=
503;নি
এই
মহাবিদ্যারù=
4;।
বাংলার
মন্দির-স্থা=
74;ত্যের
অলংকরণে কখন=
51;
দেবী শক্তির
আধার হিসাবে =
447;ই
মহাবিদ্যারù=
4;
শোভা বর্ধন
করেছে আবার
কখন নারী-শকú=
9;তির
আধার হিসাবে
শিল্পী বা
কারিগরú=
3;রা
মন্দির
গাত্রের
চিত্রফলকে
উপস্থাপিত ক=
80;েছেন।
আবার কোন কোন
মন্দিরে
অন্যান্য
পৌরাণিক
দেবদেবীদের =
88;ঙ্গে
এই
মহাবিদ্যাদú=
3;র
আবির্ভাব
ঘটেছে। পুরা=
67;
মতে দেবী
দুর্গার দশট=
95;
রূপ নিয়ে এই
দশমহাবিদ্যù=
4;র
আর্বিভাব
ঘটেছে। এই
দশমহাবিদ্যù=
4;রা
হলেন: কালী,
তারা,
ছিন্নমস্তা,
ষোড়শী, ভুবনে=
486;্বরী,
ধুমাবতী,
ভৈরবী, মাতঙ্গী, বগলা ও
কমলা। এই
মহাবিদ্যারù=
4;
নিজ নিজ গুণে
সমৃদ্ধশালীð=
4;
শাক্ত মতে
বিশ্বাসী
মানুষেরা
বিশ্বাস করে
দেবী দুর্গা=
80;
এই শক্তিরূপ=
39; সর্বোচ্চ
মহিমায়
উন্নীত এবং
এদের সহযোগিতা
ছাড়া বাস্তব=
03;
কোন কিছুই
পরিণতি লাভ
করে না।
আমাদের
বর্তমান
প্রবন্ধের
বিষয় হল
বাংলার টেরা=
53;োটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যের
অলংকরণে নার=
96;-
শক্তির আধার
হিসাবে
দশমহাবিদ্যù=
4;
কাহিনিচিত্ø=
0;ের
প্রতিমূর্তù=
5;র
মোটিফের
অনুসন্ধান ও
তার পর্যালো=
58;না।
বাংলার
বিভিন্ন
স্থানে ছড়িয়=
03;
ছিটিয়ে থাকা =
463;েরাকোটার
মন্দিরগুলিö=
8;ে
আমরা এই
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
প্রতিমূর্ö=
8;ি
দ=
;েখতে
পাই।
মন্দিরগাত্ø=
0;ে
প্রতিস্থাপù=
5;ত
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
চিত্র-ফলকগ&=
#2497;লি
নারী শক্তিক=
03;
উজ্জীবিত তো
করেই এর সঙ্গ=
503;
সঙ্গে
মন্দিরের
শোভা বর্ধনে=
51;
যথেষ্ট
সহায়তা করেছ=
03;।
এই
মহাবিদ্যাদú=
3;র
আকার, আকৃতি,
ধরণ, গঠন,
অলংকরণ
প্রভৃতিকে
সমকালীন
শিল্পী বা
কারিগরেরা
দর্শকদের
সামনে এমনভা=
76;ে
উপস্থাপিত
করেছে যে আজ
আমরা এই ø=
8;ময়কালেও তার
আ=
;ধ্যাত্মিক
এবং নান্দনি=
53; ও
শিল্প মূল্যকে
কিছুতেই
অস্বীকার
করতে পারি না=
404;
দেবী দুর্গা=
80;
এই যে ভয়ঙ্কর=
496;
এবং শুভঙ্কর=
96;
রূপ
দশমহাবিদ্যù=
4;র
মধ্যে দিয়ে
প্রতিফলিত হ=
27;
এবং প্রকাশি=
68;
হয় নারী শক্ত=
495;
জাগরণের কথা=
04;
নারী শক্তি য=
503;
কতটা ক্ষমতা=
86;ালী
এবং জগতের
সমস্ত কিছুই
যে নারী
শক্তির দ্বা=
80;া
চালিত ও
নিয়ন্ত্রিত
হয় তা আমরা
দশমহাবিদ্যù=
4;র
কাহিনিগুলি
পড়লেই বুঝতে
পারি।
২. বাংলা=
2480;
টেরাকোটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যের
ঐতিহ্য:
নদীমাতৃ=
;ক
বাংলায় মাটি=
80;
সহজলভ্যতার =
70;রুন
পাথরের
মন্দিরের
তুলনায় ইঁটে=
80;
মন্দির অধিক
পরিমাণে দেখ=
94;
যায়। এই বাংল=
494;র
ইঁটের মন্দি=
80;
ও তার অলংকরণ
বিশ্বের
দরবারে স্থা=
72;
করে নিয়েছে। =
486;ুধু
তাই নয়
মন্দির-স্থা=
74;ত্যগুলি
বাঙালির
সামাজিক-সাং=
88;্কৃতিক
জীবনের চিত্=
80;
বহন যুগ যুগ
ধরে করে নিয়ে
চলেছে। ÷=
6;িশেষ
করে
মন্দিরগুলিö=
8;ে
পৌরাণিক
আখ্যানের
মধ্যে বিশে=
ষভù=
4;বে
স্থান করে
নিয়েছে
রামায়ণ,
মহাভারত,
কৃষ্ণলীলা,
দশাবতার,
দশমহাবিদ্যù=
4;
প্রভৃতি কাহ=
95;নিচিত্র।
মহাপ্রভু
শ্রীচৈতন্যú=
3;র
আবির্ভাবের
কিছুকালের
মধ্যেই এই
শিল্পের এক অ=
477;াবনীয়
বিকাশ বাংলা=
27;
লক্ষ্য করা
যায়।
পশ্=
;চিমবাংলায়
তথা বাংলায়
রেখা, চালা,
মঞ্চ, রত্ন,
সমতল ছাদ
প্রভৃতি মিশ=
09;র
রীতির
মন্দির-স্থা=
74;ত্য
রয়েছে, যা
আমাদের দেশী=
27;
কারিগরদের
দ্বারা নির্=
78;িত
হয়েছিল। এই
মন্দিরগুলি =
37;তীতের
ইতিহাস ও
সংস্কৃতির
সাক্ষú=
9;য আজ=
51;
বহন করে নিয়ে
চলেছে।
এখানকার
মন্দির-স্থা=
74;ত্যগুলিকে
মূলত চারটি
বর্গে বিভক্=
68;
করা যায়: চালা,
রত্ন, দেউল
এবং চাঁদনি
দালান। চালা
রীতির
মন্দিরগুলিõ=
3;ে
আবার একচালা,
দোচালা, চারচ=
494;লা,
জোড়বাংলা
প্রভৃতি
বর্গে বিভক্=
68;
করা যায়। চাল=
494;
রীতির
মন্দিরের
সঙ্গে দেউল ও
চাঁদনি রীতি=
80;
মন্দিরের
অনেকটা মিল
রয়েছে।
কিন্তু এ
প্রসঙ্গে
উল্লেখ্য এই
দুই রীতির
মন্দিরের ছা=
70;
সমতল এবং চাল=
494;
রীতির
মন্দিরের ছা=
70;
ঢালু হয়।
কোন কোন
ক্ষেত্রে
চাঁদনি ও
দালান রীতির
মন্দিরের
মধ্যে
আয়তনেরও
পার্থক্য
লক্ষ্য করা য=
494;য়
এবং এইসব
মন্দিরে
একাধিক
প্রবেশ পথের
উপস্থিতি
লক্ষ্য করা য=
494;য়।
রত্ন শৈলী হল
বাংলার আর এক
প্রকার
মন্দির-স্থা=
74;ত্যের
নিদর্শন।
চাঁদনি বা
দালান রীতির
মন্দিরের
ছাদে ছোট
আকারের চূড়া
বা রত্ন বসিয়=
503;
এই রীতির
মন্দির তৈরি
করা হয়। রত্ন
রীতির মন্দি=
80;-স্থাপত্যকে
আবার একরত্ন,
পঞ্চরত্ন, নব=
480;ত্ন,
সপ্তদশরত্ন,
একবিংশতিরতú=
9;ন,
পঞ্চবিংশতিø=
0;ত্ন
প্রভৃতি ভাগ=
03;
ভাগ করা যায়।
অতএ=
;ব
বাংলায় চালা,
রত্ন, দেউল
এবং চাঁদনি
দালান রীতির
মন্দির-স্থা=
74;ত্য
আমাদের চোখে
পড়ে। এই সব
রীতির
মন্দির-স্থা=
74;ত্যগুলি
অধিকাংশই
ইঁটের তৈরি।
আর এই ইঁটের
তৈরি
মন্দিরগুলিতে
পোড়ামাটি বা
টেরাকোটার
ভাস্কর্যগù=
7;লি
প্রতিস্থাপù=
5;ত
হওয়ার ফলে
মন্দিরগুলিø=
0;
নান্দনিক ও
৩. বাংলা=
2480;
টেরাকোটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্য
ও
দশমহাবিদ্যù=
4;র
কাহিনù=
5;চিত্র
বাó=
4;লার
টেরাকোটা
মন্দিরে
নানান
পৌরাণিক
কাহিনির
দৃশ্য-ফল=
2453;
ছাড়াও
বিভিন্ন
পৌরাণিক
দেবদেবীরা
স্থান পেয়েছ=
03;। এঁ=
70;ের
মধ্যে
দশমহাবিদ্যù=
4;
অন্যতম। এই
দশমহাবিদ্যù=
4;রা
কোন মন্দিরে=
80; প্রবেশদ্ব=
94;রের
প=
;ার্শ্বের
ফলকে আবার কো=
472;
মন্দিরের মন=
09;দিরের
প্রবেশদ্বù=
4;রের
উপরের দিকে
অবস্থিত ফলক<=
span
lang=3DBN-BD style=3D'font-size:13.0pt;font-family:BenSen;mso-bidi-language=
:BN-BD'>গুলিতে
স্থান করে
নিয়েছে। আবা=
80;
কোন কোন
মন্দিরে দেখ=
94;
যায় মন্দিরে=
80;
একেবারে
পার্শ্বের
প্যানেলে
চৌকোনা খোপে
পর পর
দশমহাবিদ্যù=
4;র
ফলকগুলিকে।
শিল্প,
সাহিত্য ও
সমাজজীবনে এই
দশমহাবিদ্যù=
4;র
প্রতিমূর্তù=
5;গুলির
প্রভাব
ভীষণভাবে
পড়েছ। শূধু
তাই নয়
সমাজজীবনে
মানুষের
চেতনায় ও
কল্পনায় নারী
শক্তিকে
জাগরিত করে। বাংল&=
#2494;র
বেশিরভাগ
অঞ্চলের
টেরাকোটা মন=
09;দির-স্থাপত্&=
#2479;ে
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;র
ক=
;াহিনিচিö=
8;্র
স্থান পেয়=
503;ছে। প=
09;রসঙ্গক্রমে
উল্লেখ্য
দশমহাবিদ্যù=
4;
সম্পর্কে
হংসনারায়ণ
ভট্টাচার্যú=
3;র
মন্তব্য:
=
“ বা=
457;ালি
তান্ত্রিকেø=
0;
নিজস্ব
কল্পনার ফল
দশমহাবিদ্যù=
4;।
মধ্যযুগেই এ=
39;
মহাবিদ্যার
ধারণা তৈরি
হয়।
মুন্ডমালা ও
চামুন্ডা
তন্ত্রে
মহাবিদ্যাদú=
3;র
দশাবতার
ধারণের পরিচ=
27;
দেওয়া হয়েছে=
04;
বিষ্ণু
প্রকৃতিরূপú=
3;
এবং শিব পুরু=
487;রূপে
কল্পিত হয়েছ=
03;ন
এখানে,
বিষ্ণুরূপে
প্রকৃতির
দশটি ভেদ তার
দশাবতার।
যেমন- কালী
কৃষ্ণরূপা,
তারা রাম,
বগলা কূর্ম,
ধূমাবতী মীন,
ছিন্নমস্তা =
72;ৃসিংহ,
ভৈরবী বরাহ,
ষোড়শী
পরশুরাম,
ভুবনেশ্বরী
বামন, দুর্গা
কল্কি।”
=
তন্=
;ত্রসাধনা
বা
শক্তিসাধনাø=
0;
উৎস হিসাবে এ=
439;
দশমহাবিদ্যù=
4;রা
পূজিত হন।
তন্ত্র
সাধনাতেও এদ=
03;র
যথেষ্ট
গুরূত্ব
রয়েছে। বিভি=
72;্ন
পুরাণেও এই
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
উল্লেখ রয়েছ=
03;
যেমন, দেবী
পুরাণ, শিব
পুরাণ, কালিকা
পুরাণ
প্রভৃতি।
আবার
বিষ্ণুপুরাö=
7;েও
দশাবতারের
আলোচনার
প্রসঙ্গে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
উল্লেখ করা
হয়েছে। ইতিহ=
94;স
অনুসন্ধান
করে জানা যায়
বাংলার টেরা=
53;োটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যে
মধ্যযুগ
থেকেই দশমহা=
76;িদ্যার
ধারণাটি
এসেছে। বাংল=
94;র
টেরাকোটা
মন্দিরের
অলংকরণে
দশমহাবিদ্যù=
4;
কাহিনিচিত্ø=
0;
মন্দিরের
একেবারে
সামনের অংশে=
80;
বিভিন্ন জায়=
55;ায়
স্থান করে
নিয়েছে। বাং=
82;ার
যেসব মন্দির=
03;
দশমহাবিদ্যù=
4;
কাহিনিচিত্ø=
0;
সম্বলিত
ফলকগুলি দেখ=
94;
যায় সেগুলি হ=
482;:
১. ব=
95;ষ্ণুপুরের
শ্যামরায়ের
মন্দিরের
পশ্চিমদিকেø=
0;
ত্রিখিলান
বারান্দার
ভিতরের অংশে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
দৃশ্য-ফলক রয়=
503;ছে।
২. বিষ্ণ=
2497;পুরের
জোড়বাংলা
মন্দিরে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
মধ্যে কালীর
ফলক রয়েছে।
৩. বীরভূ=
2478;
জেলার ঘুড়িষার
রঘুনাথ
মন্দিরে কাল=
96;
ও
ছিন্নমস্তাø=
0;
ফলক রয়েছে।
৪.
হুগলি জেলার
বাঁশবেড়িয়াø=
0;
অনন্ত
বাসুদেবের ম=
72;্দিরে
বিভিন্ন
পৌরাণিক দেব=
70;েবীর
সাথে কালীকে
দেখা যায়।
৫.
বীরভূমের ঘু=
24;িষার
লক্ষী-জনার্=
70;নের
মন্দিরে
কমলেকামিনীø=
0;
ফলক দেখা যায়=
404;
৬. বীরভূ=
2478;ের
ইলামবাজারেø=
0;
রামেশ্বর
মন্দিরে কাল=
96;,
ছিন্নমস্তা =
51;
কমলাকে দেখা
যায়।
৭. ব=
80;্ধমানের
বনকাটির
পঞ্চরত্ন
মন্দিরের ভি=
68;্তিভূমি
সংলগ্ন
প্যানেলে
রয়েছে- কালী,
ছিন্নমস্তা,
ষোড়শী, কমলা ও
বগলামুখীর
ফ=
482;ক।
৮. অ=
76;িভক্ত
বীরভূম জেলা=
80;
মলুটী
গ্রামের
(বর্তমানে
ঝাড়খণ্ড
রাজ্যে
অবস্থিত) বেশ
কয়েকটি শিব
মন্দিরের
সামনের অংশে=
80; দুó=
9; পার্শ্বের
প্যানেলে ও
মন্দিরের
একেবারে
ওপরের অংশে স=
494;রিবদ্ধভাবে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
ফলক রয়েছে।
৯. মুর্শù=
5;দাবাদের
বড়নগরের
গঙ্গেশ্বর
শিব মন্দিরে=
51;
সামনের ও
পিছনের অংশে
কালী দুর্গা
প্রভৃতির চি=
68;্রফলক
রয়েছে।
১০. ম=
97;র্শিদাবাদে=
2480;
নবগ্রাম
থানার ভট্টবাটিø=
0;
রত্নেশ্বর
শিব মন্দিরে
কালী ও
অন্যান্য দশ=
78;হাবিদ্যাদে=
2480;
দেখতে পাওয়া
যায়।
১১. পশ্চি=
2478;
মেদিনীপুরেø=
0;
কেশপুরের
লক্ষী-বরোদা =
478;ন্দিরেও
রয়েছে
দশমহাবিদ্যù=
4;রা।
১২. পশ্চি=
2478;
মেদিনীপুরেø=
0;
সবং এর জানকী
বল্লভ মন্দি=
80;ে
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
দেখা যায়।
১৩.
বর্ধমানের
কালনার
প্রতাপেশ্বø=
0;
মন্দিরে সাম=
72;ের
অংশে
অন্যান্য
পৌরাণিক
দেবদেবীর সঙ=
09;গে
কালীর ফলক
দেখা যায়।
১৪. বর্ধম=
2494;নের
কালনার লালজ=
95;
মন্দিরের
সামনের অংশে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
দৃশ্য-ফল=
2453;
রয়েছে।
৩.১ দশমহ=
2494;বিদ্যার
কাহিনù=
5;: হি÷=
2;্দুধর্ম
হল এমন একটি
ধর্ম, যা
পরমব্রহ্ম ব=
94;
সর্বোচ্চ
ঐশ্বরিক
মাতৃকা শক্ত=
95;
সম্পর্কে
ধারণা জোগায়=
04;
হিন্দু ধর্ম
অনুসারে
শক্তি (নারী)
এবং শিব (পুরুষ) এ=
480;
উপাদানগুলি
হল
সামগ্রিকভা÷=
6;ে
দুটি অংশ,
যদিও তারা অস=
478;াপ্ত
একে অপরের
দ্বারা।
‘শক্তি’-- এই অভিধার
দ্বারা
বর্ণিত হয় তার
ক্ষমতা।
ভগবান ‘শিব’
শক্তির সহচর=
04;
তাই আমরা দেখ=
468;ে
পাই
ভারতবর্ষে য=
03;
সমস্ত হিন্দ=
97;
দেব-দেবীর
মন্দির রয়েছ=
03;
সেখানে
দেবতার
তুলনায় দেবী=
70;ের
প্রাধা÷=
2;্যই
বেশি।
মহা=
;বিদ্যা
শব্দটির
উৎপত্তি
হয়েছে
সংস্কৃত শব্=
70;
থেকে।
সংস্কৃতে
‘মহা’ শব্দের
অর্থ মহান এব=
434;
‘বিদ্যা’
শব্দের অর্থ
হল জ্ঞান,
প্রকাশ বা উৎ=
456;াটন।
অ=
;তএব
একত্রে
‘মহাবিদ্যা’
শব্দের অর্থ
হল মহান জ্ঞা=
472;
উৎঘাটন বা
প্রকাশ।
দশমহাবিদ্যù=
4;
হল মহান
মাতৃকা
শক্তির দশটি
দৃষ্টিভঙ্গù=
5;।
হিন্দু ধর্ম
মতে এরা হলেন
জ্ঞান
বিনাশকারী ও
করূণার
প্রতিমূর্তù=
5;।
এই দশটি
মহাবিদ্যা এ=
53;ত্রিত
হয়ে ইতিহাসে
শক্তিতন্ত্ø=
0;ের
গুরুত্বপ&=
#2498;র্ণ
পরিবর্তনের
প্রতিনিধিতú=
9;ব
করে (পুরূষ
শক্তির থেকে
নারী শক্তি য=
503;
বেশি ক্ষমতা=
86;ালী
এই ধারণাটা
মানুষের মনে
এসেছে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
ধারণা থেকে)।
কালী: কাø=
2;ীকে
বলা হয় সময়ের
ভক্ষক। কালী&=
#2480;
মধ্যে
সংহারের রূপ
প্রধান। উচ্=
58;শ্রেণির ও
ক্ষমতাবান
ব্রাহ্মণদেø=
0;
দ্বারা কালী
পূজিত হন।
তারা: তারা
এই জগৎকে
রক্ষা করে এব=
434;
পথপ্রদর্শন
করে। কোন বিপ=
470;
থেকে
উদ্ধারের
সর্বশেষ ও
প্রয়োজনীয়
জ্ঞানও ইনি
প্রদান করেন=
04;
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;য়
কালী নীল সরস=
509;বতী
নামেও পূজিত
হন।
ললিতা-ত্ø=
0;িপুরাসুন্দ=
480;ী: এই
দেবী ষোড়শী
নামেও
পরিচিত। ইনি
হলেন
ত্রিভুবনের =
88;বচেয়ে
সুন্দরী
দেবী। এই দেব=
496;
শ্বেতবর্ণা, =
474;দ্মের
ওপর
উপবিষ্টা।
দেবীর হাতে
রয়েছে ব্রহ্=
78;
অক্ষমালা,
অভয়মুদ্রা,
দণ্ড ও
বরদামুদ্রা, =
468;ান্ত্রিকদে&=
#2480;
মত অনুসারে
ইনিই সবচেয়ে
শক্তিশালী
দেবী, যাকে
তান্ত্রিকেø=
0;া
বলে
তান্ত্রিক
প্রভাতী বা
মোক্ষমুকুটð=
4;
ভুবনেশ্ব=
;রী: ভু÷=
6;নেশ্বরী
হলেন গোটা
পৃথিবীর মাত=
94;
বা জননী। এই
দেবীর গোটা
শরীরই হল
নিঃস্বর্গ।
এই দেবী রক্ত=
476;র্ণা,
পদ্মাসনের
ওপর
উপবিষ্টা।
দেবীর বাহু ও
আয়ুধে রয়েছে
পাশ, অঙ্কুশ,
অভয়মুদ্রা ও
বরদামুদ্রাð=
4;
ভৈরবী: ইনি
হলেন যুদ্ধে=
80;
দেবী। এই
দেবীও
রক্তবর্ণা ও
পদ্মাসনে
উপবিষ্টা।
দেবীর হাতে
রয়েছে পাশ, অক=
2509;ষমালা,
অঙ্কুশ ও
বরদামুদ্রাð=
4;
ধূমাবতী: ধূমা&=
#2476;তী
মৃত্যুর
দেবী। এই দেব=
496;
ধূম্রবর্ণেø=
0;
এবং কাকধ্বজ
রথারূঢ়া।
দেবীর বাহু ও
আয়ুধে রয়েছে
পাশ, অভয়, এবং
অঙ্কুশ।<=
/span>
ছিন্নমস্=
;তা: এই
দেবী নিজ
হস্তে নিজের
শিরচ্ছেদ কর=
03;
নিজের মস্তক
ধারণ করে
আছেন। দেবী
কৃষ্ণবর্ণা
এবং দেবীর বা=
489;ন
কাম ও রতি। এই &=
#2470;েবী
নিজ
ছিন্নমস্তক
নিজ হাতে ধার=
467;
করে এবং নিজ
রক্তধারা পা=
72;
করে।
বগলামুখী=
;: বগø=
2;ামুখী
হলেন শত্রু
বিনাশকারী
দেবী। এই দেব=
496;
বিভিন্নভাবú=
3;
ও বিভিন্ন
উপায়ে
শত্রুদের বি=
72;াশ
করতে
সিদ্ধহস্ত।
দেবী
কৃষ্ণবর্ণা
এবং শবদেহের
ওপর
উপবিষ্টা।
দেবীর বাহু ও
আয়ুধে রয়েছে
খড়গ, অভয়,
ত্রিশূল ও
বরদামুদ্রাð=
4;
মাতঙ্গী: এই
দেবী হলেন
তান্ত্রিক স=
80;স্বতী
আবার ললিতার =
478;ুখ্য
কর্ত্রীও
বটে। এই দেবী
কৃষ্ণবর্ণা
এবং সিংহের ও=
474;র
উপবিষ্টা।
দেবীর হস্তে
রয়েছে শূল,
খড়গ, অক্ষমাল=
494;
এবং
বরদামুদ্রাð=
4;
কমলা: কমø=
2;া
হলেন
তান্ত্রিক
লক্ষী। দেবী
স্বর্ণ-পীতব=
80;্ণের
এবং সিংহাসন=
03; স্থিত
অষ্টদল পদ্ম=
03;
দেবী
উপবিষ্টা। =
দে÷=
6;ীর
বাহুতে রয়েছ=
03;
পদ্ম,
অভয়মুদ্রা,
বিল্মফল ও
বরদামুদ্রাð=
4;
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;র
মধ্যে কালী,
তারা, ষোড়শী ও
ভুবনেশ্বরী-
এই চার
মহাবিদ্যার
পূজা বেশি
মাত্রায়
প্রচলিত এবং
সাহিত্য জগত=
03;ও
এই চারজনই
বেশি মাত্রা=
39;
প্রাধাণ্য
লাভ করেছে।
৩.২ পুরা=
2467; মতú=
3; দশমহাবিদ্য=
2494;র
উৎসকথা: দশ÷=
8;হাবিদ্যার
উৎসকথা সম্প&=
#2480;্কে
যে পৌরাণিক অ=
472;ুষঙ্õ=
5;
পাওয়া যায় তা
নিন্মরূপ: পিö=
8;া
দক্ষরাজের
কাছ থেকে
কন্যা উমা
দক্ষযজ্ঞে
নিমন্ত্রণ
পায় না। তবুও
সে পিতৃগৃহে
যেতে চায় কিন=
509;তু
শিব তাকে যেত=
503;
নিষেধ করে।
বারংবার
চেষ্টা করেও
শিব উমাকে
আটকাতে
অসমর্থ হয়। এ=
439;
ভেবে শিব ভয়
পেতে থাকে যে
পিতৃগৃহে
উমাকে
অসন্মানিত
করা হবে। =
কি÷=
2;্তু
সেই সময় উমা
দশদিকে
ব্যপ্ত
বিনাশকারী ও
করুণার
প্রতিমূর্তù=
5;
হিসাবে দশটি
ভয়াল রূপ
প্রকট করে
শিবকে আশ্বস্ত
করেন। দশদিক=
03;
পরিব্য÷=
4;্ত
উমার এই দশটি
রূপই
দশমহাবিদ্যù=
4;
নামে পরিচিত=
04; ৩
দশহাবিদ্য=
94;র
উৎস
সম্পর্কিত আর=
07;
একটি পৌরাণি=
53;
অনুষঙ্গ
রয়েছে তা হল-
শিব এবং
পার্বতী উভয়=
03;
উভয়কে খুবই
ভালোবাসত এব=
34;
তাঁরা সর্বদ=
94;
কোন না কোন
প্রেমলীলায়
মত্ত থাকত। এ=
439;রকমই
একদিন
পার্বতী শিব=
53;ে
মজার ছলে খুব=
439;
উপহাস করছিল,
যার ফলে শিব
বিরক্ত হয়ে
পার্বতীকে
ছেড়ে চলে
যাওয়ার
হুংকার দেয়। তখ=
72;
দেবী পার্বত=
96;
শিবকে অনুনয়
বিনয় করে এবং
শিবকে বোঝাত=
03;
থাকে তাকে
ছেড়ে না
যাওয়ার জন্য=
04;
কিন্তু শিব
তার কোন কথা
না শুনে তাকে
ছেড়ে চলে যেত=
503;
উদ্যত হয়।
পার্বতী তখন
দশটি দিকে নি=
460;েকে
আলাদা আলাদা
রূপে
পরিব্যাক্ত
করে শিবের
যাওয়া আটকায়=
04;
শিব তখন
পার্বতীকে
ছেড়ে চলে
যাওয়ার
চেষ্টায় ব্য=
80;্থ
হয়। কারণ তিন=
495;
যে দিক দিয়ে
যেতে
চাইছিলেন সে=
70;িকেই
পার্বতী কোন
না কোন রূপে
তাকে আঁটকে দ=
495;চ্ছিল।
এর মধ্যে দিয়=
503;
শিব বুঝতে
পারে যে তাদে=
480;
মধ্যে অনন্ত
ভালোবাসার
গভীরতা এবং ন=
494;রী
শক্তির
ক্ষমতাকে।
দেবী পার্বত=
96;
তার নিজের
ক্ষমতা শিবক=
03;
প্রদর্শিত
করে এবং এর
মধ্যে দিয়ে
শিবকে অনুভব
করান
বাস্তবিক
অপরিহার্য
সত্যতা। ৪
এই কারণেই
দেবীর এই দশট=
495;
রূপকে দশমহা=
76;িদ্যা
বলা হয়।
দশমহাবিদ্যù=
4;
হল সেই দেবী
শক্তি যাঁরা
সর্বদা
তাঁদের বিপদ
গ্রস্ত
ভক্তদের সঠù=
5;ক
দিশা প্রদর্=
86;ন
করে নতুন পথে
চলতে
সাহায্য করে।
ন=
;তুন
কিছু খোঁজার
উদ্দীপনা
জোগায় এবং
আমাদের
চারপাশে
বিস্তৃত আধা=
68;্মিকতাকে
বুঝতে শেখায়=
04;
উপরের
আলোচনার
পরিপেক্ষিতú=
3;
এই কথা বলা
যায় যে দেবী
দুর্গার এই
দশটি রূপই হল
দশমহাবিদ্যù=
4;, যা
মাতৃশক্তি
নামেও
পরিচিত। দেব=
96;র
এই দশ রূপ
দশদিকে
পরিব্যাপ্ত
এবং দশ রূপেও
দেবী ভক্তদে=
80;
সামনে নিজেক=
03;
উপস্থিত
করেন। দশমহা=
76;িদ্যার
এক একটা রূপ
এক একটা
বৈশিষ্ট্যকú=
3;
আমাদের সামন=
03;
তুলে ধরে।
কখনও বা
ভক্তবাৎসল ক=
54;নও
দুষ্টের দমন=
03;
সিদ্ধহস্ত।
দেবী দুর্গা=
80;
দশদিকে
পরিব্যপ্ত এ=
39;
দশটি রূপ দেখ=
503;
স্বয়ং দেবাদ=
95;দেব
মহাদেবের মন=
03;
ভয় ও ভক্তির
সঞ্চার হয়েছ=
95;ল।
৩.৩
দশমহাবিদ্যù=
4;
ও তাদের
বৈশিষ্ট্য: দে÷=
6;ী
দুর্গার যে=
দশটি
রূপ তাকেই দশ=
478;হাবিদ্যা
বলা হয় তা
পূর্বেই
উল্লেখ করা
হয়েছে। পুরা=
467;
মতে
দশমহাবিদ্যù=
4;রা
কখনও
শুভঙ্করী
আবার কখনও বা =
2477;য়ঙ্করী
রূপে
আর্বিভূত
হয়েছেন। õ=
3;াজেই
এঁদের দশটি
রূপ-কল্পনা
প্রতিফলিত
হয়েছে। এবার
আমরা নিন্মে পরú=
9;যায়ক্রমে
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
গুণাগুণ,
চরিত্রõ=
5;ত
বৈশিষ্ট্য প্রসঙ্গে
আলোচনা করবো=
04;
৩.৩.১
কালী: কাø=
2;ীকে
বলা হয় অনন্ত
রাত্রি। কাল=
96;
সম্পর্কে
একটি শ্লোকে
বলা হয়েছে:
“কালী কাল=
96;
মহা কালী
কালীকে পাপ
নাশিনী
খড়গ হস্তú=
3; মুক্ত
হস্তে কালী
কালী নমস্তু=
68;ে।”৫
হিন=
্দু
ধর্মে কালীক=
03;
সবচেয়ে
হিংস্র দেবত=
94;
বলে মনে করা
হয়। কালী
শব্দটির
উৎপত্তি
হয়েছে সংস্ক=
99;ত
শব্দ ‘কাল’
থেকে, যার
অর্থ হল সময়।
সেই জন্যই
কিছু কিছু
ক্ষেত্রে
কালীকে বলা হ=
527;
মৃত্যুর
দেবী।
বাস্তবে কাল=
96;
হল মানুষের
অহংকারের
হত্যাকারী, যারা এই
পৃথিবীর ওপর
অশুভ ছায়া
সৃষ্টি করে স=
503;ই
সমস্ত অশুভ
শক্তিকে কাল=
96;
ধ্বংস করে।
কালী তাó=
3;র
ভক্তদের কাছ=
03;
মা রূপে পূজিত হনð=
4;
৩.৩.১=
.২ শারিরীক
গঠনগত
বৈশিষ্ট্য: আমø=
0;া
জানি কালীর
চারটি হাত
রয়েছে, যাঁর
দুটি হাতের
মধ্যে একটিত=
03;
খড়গ এবং ওপরট=
495;
থাকে সদ্য
কাটা মুণ্ড-
৩.৩.১=
.৩ কালী এবং
শিব: কালী
এবং শিব উভয়ে=
439;
শ্মশানে
বসবাস করে।
শ্মশান
পরোক্ষভাবে
শরীরের
অস্থায়ী
প্রকৃতিকে ব=
07;ঝায়, য=
94;
আবার
স্থায়ীত্বেø=
0;
বিরোধী।
ভক্তরা
সাধারণত
এখানে আসেন
তাদের
অহংকারের
বিনাশ ঘটানো=
80;
জন্য ভগবানে=
80;
কাছে
প্রার্থনা
করতে। মা কাল=
496;
হলেন খুবই
দয়ালু। কারণ
তিনি তার সন্=
468;ানদের
মোক্ষ প্রদা=
72;
করেন এবং
উদ্ধার করেন=
04;
কালী এবং শিব
দুজনেই অশুভ
এবং অসত্যকে
ধ্বংস করে।
এটি বিশ্বাস
করা হয় যে
স্বার্থপরদú=
3;র
কাছে ÷=
8;া
কালী
আর্বিভাব হন
অত্যন্ত
যুদ্ধপরায়ণ
রূপে। কিন্ত=
97;
সেই সমস্ত
মানুষ যারা
সত্যিকারের
ধর্মপরায়ণ, ম=
494;
কালী তাদের
প্রতি আর্বি=
77;ূত
হন
প্রতিরক্ষা
কর্ত্রী,
হিতৌষী এবং
অনুরূক্তা
রূপে।
৩.৩.২
তারা: তাø=
0;া
স্বকরুণ দেব=
96;।
ত=
;ারাকে
কালীর মতো কর=
503;
ফুটিয়ে তোলা=
80;
চেষ্টা করা
হয়েছে যদিও ত=
494;ঁদের
মধ্যে কিছুট=
94;
পার্থক্য
রয়েছে।
তারার বর্ণ হ=
482;
নীল আর কালীর
বর্ণ নীল বা
কালো দুটোই
হতে পারে।
তারার চারটি
হাত রয়েছে। এ=
453;
হাতে বাটি ধর=
503;
থাকে, যা বৈঠা
দ্বারা
নির্মিত;
একজোড়া কাঁচ=
95;
জাতিয় অস্ত্=
80;
ধারণ করে অপর
হস্তে। তৃতী=
27;
হস্তে নীল
পদ্ম এবং
চতুর্থ হস্ত=
03;
কুঠার। তারা
বাঘের চামড়া
দ্বারা
সজ্জিত থাকে
এবং গলায় থাক=
503;
একটি খুলির
হার। যদিও তা=
480;াকে
ফুটিয়ে তোলা
হয়েছে খুব
ভয়াভহ দেবী
রূপে।
কিন্তু
ভক্তদের কাছ=
03;
তিনি বিবেচি=
68;
হন হিতৌষী
রূপে এবং
সর্বদা তদের
আর্শীবাদ
প্রদান করেন=
04; তাø=
0;া
হল শিক্ষা-দী=
453;্ষার
দেবী এবং
বিভিন্ন
ব্যবসায়ীরা
তাদের উন্নত=
95;
সাধনের জন্য
ঘনঘন তাঁকে
প্রসন্ন করা=
80;
চেষ্টা করে।
মাতারা
সর্বদা তাঁর
ভক্তদের
উদ্ধার করেন
এবং পরাক্রম=
03;র
কথা বলেন।
৩.৩.৩
ললিতা-ত্রিপ=
97;রাসুন্দরী
বা ষোড়শী: ত্ø=
0;িপুরাসুন্দ=
480;ীর
মন্ত্র
তান্ত্রিকদú=
3;র
চক্র পূজা বা
যাত্রা পূজা=
68;েও
ব্যবহার করা
হয়। অর্থাৎ এই
দেবী মূলত
পূজিত হন
শ্রীচক্র
যাত্রার সময়=
04;
এই চক্র
যাত্রার সময়
ত্রিপুরাসু÷=
2;্দরীর
সর্বাধিক
পূজা করা হয়।
ত্রিপুরাসু÷=
2;্দরীর
নামের অর্থ হ=
482;
ত্রিভুবনের
সৌন্দর্য। এ=
39;
দেবী আবার
ললিতা নামেও
পরিচিত--
যিনি ইচ্ছা
পূরণ করেন।
ত্রিপুরাসু÷=
2;্দরীকে
আবার ষোড়শী
নামেও ডাকা হ=
527;,
যার বর্ণ
সিঁদুরে এবং
তিনি
রাজরাজেশ্বø=
0;ী
অর্থাৎ
৩.৩.৩=
.১ শারিরীক
গঠন: ললিতা তú=
9;রিপুরাসুন্=
470;রীকে
ফুটিয়ে তোলা
হয়েছে একজন
ষোড়শী যুবতী
হিসাবে। তিন=
95;
বর্ণিত
হয়েছেন
বিভিন্ন
বর্ণে এবং
শিবের সঙ্গে
এর ঘনিষ্ঠ
সম্পর্কও
ফুটিয়ে তোলা
হয়েছে। এছাড়=
94;
দেবীকে
শ্রীপৃথকের
ওপর বসা
অবস্থায়
দেখানো হয়েছ=
03;,
যা এক প্রক&=
#2494;রের
সিংহাসন এবং
বেশিরভাগ
হিন্দু দেবত=
94;রাই
এর ওপর বসে
থাকেন যেমন
ব্রহ্মা,
বিষ্ণু এবং
মহেশ্বর। এই
দেবীর শরীর
সৃষ্টির গূঢ়
ব্যাখা হল যে
ব্রহ্মা,
বিষ্ণু এবং
রূদ্র-- এই
তিন দেবতার
মিলিত শক্তি
দ্বারা
দেবীকে
সৃষ্টি করা
হয়েছে। এই
জন্যই তিনি
ব্রহ্মাণী,
বৈষ্ণবী এবং
রূদ্রাণী।<=
/span>
দেবী ললিতা=
480;
চারটি হস্ত
রয়েছে। এই চা=
480;
হস্তে দেবী
ধরে রয়েছেন:
পাঁচটি ফুলে=
80;
তীর, ফাঁস,
অঙ্কুশ এবং
ধনুক। দেবী
ফাঁসের
মাধ্যমে
সংযুক্তি
প্রদান করেন,
অঙ্কুশের
মাধ্যমে
বোঝায় বিকর্=
87;ণ,
ধনুকের
মাধ্যমে মন
এবং ফুলের
তীরের মধ্যে
দিয়ে পাঁচটি
অর্থের
বস্তুকে
বোঝায়। দেবী
ত্রিপুরেশ্÷=
6;রী
একত্রিত করে=
72;
কালীর সংকল্=
74;
এবং দুর্গার =
453;বজ,
অনুগ্রহ এবó=
4; উদ্দিপনার রূ=
74;কে।
তাঁর কপালে
একটি তৃতীয়
নেত্র রয়েছে।
ত=
;িনি
লাল বস্ত্র
এবং প্রচুর
অলংকার
পরিধান করে
সিংহাসনের
ওপর পদ্মাসন=
03;
বসে থাকেন।
শিব
সম্বন্ধীয়
বিভিন্ন
বৈশিষ্ট্য
তিনি তাঁর
হস্তে প্রদা=
72;
করেন। তাঁর
উপস্থিতি
সর্বদা একটা
রাজকীয়
বাতাবরণ
সৃষ্টি করে।
৩.৩.৪
ভুবনেশ্বরী: সংস্কৃত
ভাষায় ভুবনে=
86;্বরী
শব্দের অর্থ
জগতের
সৃষ্টিকত্রù=
6;।
দেবী
ভুবনেশ্বরী
হলেন
দশমহাবিদ্যù=
4;র
চতুর্থ
মহাবিদ্যা।
তিনি শারীরি=
53;
নিঃস্বর্গকú=
3;
অনুভব করেন
এবং ধারণা কর=
494;
হয় গোটা জগতে=
480;
সৃষ্টি ও
আকুতি তিনি
প্রদান
করেছেন। ভুব=
72;েশ্বরীকে
দেবীদের
মধ্যে
সর্বোচ্চ
দেবী হিসাবে
ধরা হয়। যিনি
এই জগতের
সমস্ত কিছু
সৃষ্টি
করেছেন এবং
অপ্রয়োজনীয়
মন্দ উপাদান
বা বিষয়গুলি=
53;ে
ধ্বংস করেন।
এছাড়াও তিনি
কালী, লক্ষী ও
সরস্বতী দেব=
96;র
মাতা।
ভুবনেশ্বরী
দেবীর মূল
মন্ত্র হল ‘হৃ=
2478;’
এবং তিনি ‘ওঁ’
শক্তি বা ‘আদি’
শক্তি নামেও
পরিচিত। দেব=
96;
ভুবনেশ্বরী
হলেন খুবই
ক্ষমতাবান দ=
03;বী।
এই দেবী যদি
কিছু করতে ইচ=
509;ছা
প্রকাশ করেন =
468;াহলে
নবগ্রহও
তাঁকে তা থেকে
৩.৩.৫=
ছিন্নমস্তা: এই দেবী
তাঁর নিজের
মস্তক নিজেই
ছিন্ন করেন
তাই এই দেবীক=
503;
ছিন্নমস্তা
বা প্রচণ্ড
চণ্ডিকা বলা
হয়। এই
তান্ত্রিক
দেবী হলেন
অন্যান্য
দেবীদের থেক=
03;
প্রচণ্ড
হিংস্র এবং
ভয়ংকর। এই
দেবীর
মুখবয়াবের মাধ্যমেও
তার ভয়ংকরতাকে
চিহ্নিত করা
যায়। এই দেবী
এক হাতে তাঁর
নিজ
ছিন্নমস্তক
ধারণ করেন এব=
434;
অপর হস্তে
ধারণ করেন
খড়গ।
ছিন্নমস্তা =
51; তাঁর
দুইজন
সঙ্গিনী মিল=
03;
রক্ত
প্রবাহের ধা=
80;া
পান করছে
ছিন=
;্নমস্তার
এই চিত্র
দ্বারা
অনুমান করা য=
494;য়
যে, এই মহাবিদ=
2509;যা
হলেন
স্বত্যাগী
এবং এই দেবীর
মধ্য দিয়ে
কুণ্ডলীনি
জাগরণের
ধারণাও
জন্মায়, যা শর=
2496;রের
মধ্যেকার
সুপ্ত অবস্থ=
94;য়
থাকা
আধ্যাত্মিক
শক্তিকে
বোঝায়। =
চি÷=
2;্নমস্তা
হলেন এক
অসঙ্গতির
মিশ্রণ। এই দ=
503;বীকে
কল্পনা করা হ=
527;
যৌন শক্তির
প্রতিমূর্তù=
5; হিসাবে,
যা কিনা
নির্ভর করে
ভক্তদের নিজ
নিজ ইচ্ছার
ওপর। যেহেতু
ছিন্নমস্তাõ=
3;ে
ধরা হয় তিনি
অন্ধকার ও
ভয়ংকর দেবী,
তাই এই দেবীর =
span>পূজা
খ=
;ুব
অল্প সংখ্যক
মন্দির দেখত=
03;
পাওয়া যায়।
তাঁর পূজা
প্রধাণত
তন্ত্র সাধন=
94;র
মধ্যে
সীমাবদ্ধ। এ=
39;
সাধনা মূলত
তান্ত্রিক ও
যোগীরা করেন=
04;
তাৎপর্যপূরú=
9;ণভাবে
ছিন্নমস্তা
হিন্দুদের স=
57;্গে
সঙ্গে বৌদ্ধ=
70;ের
কাছেও সমানভ=
94;বে
গৃহীত।
তিব্বতীয়
বৌদ্ধদের
দেবী
ব্রজযোগীনিø=
0;
ছিন্নমস্তক
রূপ
‘ছিন্নমুণ্ড=
94;র’
সাথে এই দেবী=
480;
যথেষ্ট মিল
রয়েছে।
৩.৩.৫=
.১ শারীরিক
বৈশিষ্ট্য: ছি÷=
2;্নমস্তাকে
দেখানো হয়ে=
ছে
জবা ফুলের মত=
507;
লাল বর্ণের
এবং লক্ষাধি=
53;
সূর্যের মতো
উজ্জ্বল
রূপে। দেবীর
চিত্র ও মূর্=
468;িগুলি
বেশিরভাগই
উলঙ্গ,
চুলগুলি
অপরিছন্ন।
ছিন্নমস্তাõ=
3;ে
সম্পূর্ণ
স্তন বিশিষ্=
63; একজন
ষোল বছর বয়সী
যুবতী হিসাব=
03;
ধরা হয়, যার
হৃদয়ের কাছে =
469;াকে
নীল পদ্ম।
ছিন্নমস্তাõ=
3;ে
একটি সর্পিল =
438;কার
পবিত্র সূতো
দ্বারা
সাজানো হয়েছ=
03;
এবং
ছিন্নমস্ত ব=
94;
খুলির মালা
পরে রয়েছে এই
দেবী। এছাড়া
অস্থি ও
অন্যান্য
অলংকারও তাঁ=
80;
শরীরে থাকে।
তিন=
;ি
তাঁর
বামহস্তে নি=
60;
ছিন্নমস্তক
ধারণ করেন এব=
434;
ডান হস্তে
ধারণ করেন খড়=
455;
জাতীয়
অস্ত্র, যার
মাধ্যমে তিন=
95;
নিজেকে
মস্তকহীন কর=
03;ছেন।
ত=
;িনটি
রক্তের ধারা
তাঁর ঘাড় থেক=
503;
বেরিয়ে আসছে,
যার মধ্যে
একটি তাঁর
নিজেরই কাটা
মুণ্ডে প্রব=
03;শ
করেছে এবং ওপ=
480;
দুটি রক্তের
ধারা তাঁর
সঙ্গিনীরা
পান করছে।
তাঁর দুজন সঙ=
509;গিনীকেও
ফুটিয়ে তোলা =
489;য়েছে
উলঙ্গ রূপে,
যাদের তিনটি
নেত্র
রয়েছে। তাঁরা
ধারণ করে আছে
সর্পিল পবিত=
09;র
সূতো এবং
তাদের ডান
হস্তে রয়েছে
খুলির বাটি
এবং বাম হস্ত=
503;
রয়েছে ছুø=
0;ি।
৩.৩.৫=
.২
ছিন্নমস্তাø=
0;
উৎসকথা<=
/b>: ছি÷=
2;্নমস্তার
জন্মের
কয়েকটি কাহি=
72;ি
পাওয়া যায়।
প্রথম কাহিন=
95;
সম্পর্কে জা=
72;া
যায় যে, পার্ব=
2468;ী
যখন
মন্দাকিনী
নদীতে স্নান
করছিলেন তখন
তিনি যৌন
উদ্দীপনায়
উদ্দীপিত হয়=
03;
পড়েন এবং তাঁ=
480;
গাত্র বর্ণক=
03;
কালো বর্ণে
পরিবর্তন
করেন। সেই সম=
527;
তাঁর দুইজন
সঙ্গিনী
ডাকিনী এবং
যোগিনীর
প্রচণ্ড খিদ=
03;
পায় এবং তাঁর=
494;
দেবীর কাছে
খাদ্য
প্রার্থনা
করতে থাকে।
যদিও পার্বত=
96;
তাদের আগেই
কথা
দিয়েছিলেন
তাঁদের বাড়ি
ফিরেই খেতে
দেবেন।
কিন্তু
পরিস্থিতি এ=
39;
রকম হওয়ায়
তিনি তাঁর
নখের দ্বারা
নিজের মস্তক
ছেদন করেন এব=
434;
ঘাড় থেকে
নির্গত
রক্তের ধারা
তাঁর সঙ্গিন=
96;দের
পান করিয়ে
ক্ষুধা নিবৃ=
68;্ত
করান।
ছিন্নমস্ত=
94;র
জন্মের আর
একটি কাহিনি
হল কিভাবে
দেবী প্রচণ্=
65;
চণ্ডিকা
বিপদের সময়
দেবতাদের
সাহায্য
করেছিলেন
সমস্ত অশুভ
দৈত্যদের
হত্যা করে।
এরপর দেবী
উন্মাদ হয়ে
নিজের মস্তক
ছেদন করেন এব=
434;
নিজেই নিজের
রক্ত পান
করেন।
সমু=
;দ্র
মন্থনের
সময়েও এই
দেবীর নাম
সামনে আসে।
সমুদ্র
মন্থনের পর
ছিন্নমস্তা
দৈত্যদের ভা=
55;ের
অমৃত পান করে=
472;
এবং তার পরেই
নিজের মস্তক
নিজেই ছিন্ন
করেন
দৈত্যদের সে=
39;
অমৃত পান করা
থেকে আটকানো=
80;
জন্য।
৩.৩.৫=
.৩
ছিন্নমস্তাø=
0;
প্রাসঙ্গিকö=
8;া
ও প্রত&=
#2496;ক: এই দ=
েবী
বোঝায় যে
জন্ম, মৃত্যু
এবং যৌন
ক্রীয়া হল এক=
503;
অপরের ওপর
নির্ভরশীল।
তাঁর নিজের
চিত্রের দ্ব=
94;রা
ছিন্নমস্তা
প্রকাশ করে য=
503;
অনন্ত সত্যে=
80;
দ্বারাই জীব=
72;
মৃত্যুর দিক=
03;
এগিয়ে
যাওয়া যায় এবং
সেইজন্যই যৌ=
72;ক্রিয়ার
অন্তিম
উদ্যেশ্য হল
আরো বেশি
জীবনের
চিরস্থায়ীতú=
9;ব
করা। পদ্ম এব=
434;
সঙ্গমরত যুগ=
82;
(নর ও নারী) হল
জীবন এবং
জন্মদানের
তাড়নের
প্রতীক। দেব=
96;র
ঘাড় থেকে যে
রক্তধারা
বইছে তার অর্=
469;
মৃত্যুকে
বোঝায়, যা তার
ভক্তদের মুখ=
03;
প্রবেশ করছে=
04;
এর মধ্যে দিয়=
503;
প্রতিফলত হয়
যে তিনি একজন
দানশীলা
দেবী।
আধ্=
;যাত্মিক
দৃষ্টিভঙ্গù=
5;র
দিক থেকে
ছিন্নমস্তাø=
0;
ছবি
কুণ্ডলীনি
জাগরণের
উপস্থাপনা
করে। মিলনরত
দম্পতি আসলে
উপস্থাপনা
করছে মূল ধার=
494;
চক্রের
জাগরণকে।
কুণ্ডলীনি
শরীরের
মধ্যভাগ দিয়=
03;
বয়ে যায়।
দেবীর গলা
থেকে যে রক্ত
ঝরে চলেছে তা=
480;
ঊর্দ্ধমুখী
কুণ্ডলীনির
প্রবাহকে
ফুটিয়ে তোলা
হয়েছে, যা
সমস্ত বাধা
বিপত্তি কাট=
95;য়ে
অন্ধকার থেক=
03;
আলোর দিকে
নিয়ে যায়। ডা=
453;িনী,
যোগিনী এবং
ছিন্নমস্তাõ=
3;ে
তিনটি সূক্ষ =
472;াড়ীর
সঙ্গে তুলনা
করা হয়, =
479;েগুলি হল
ইরা, পিঙ্গলা
এবং
সুষুস্না।
নিজ হত্যার
মধ্যে দিয়ে
অহংকারের
পতনকে
প্রতিফলিত
করেছে এই
দেবী।
৩.৩.৬=
ভৈরবী:
=
2470;েবী
ভৈরবী ভয়ংকর
এক দেবী। তিন=
495;
আবার ভগবান ভ=
504;রবেরও
স্ত্রী।
এছাড়া এই দেব=
496;
হলেন শিবের
মাতা। এই দেব=
496;
ধ্বংসের
প্রতিমূর্তù=
5;।
এইজন্য এই
দেবীকে
ক্ষয়ের দেবী=
51;
বলা হয়।
কিন্তু
ভৈরবীর
ধ্বংসলীলা
সর্বদা
নেতীবাচক
দিককে ইঙ্গি=
68;
করে না। তাঁর
ধ্বংসের
পেছনে মূল
কারণ হল
সৃষ্টির নিয়=
78;
অনুসারে যা
কিছু সৃষ্টি
হয়েছে তা
ধ্বংস হওয়ার
মধ্যে দিয়ে
জীবনচক্রকে
সচল রাখা।
৩.৩.৬=
.১ শারীরিক
গঠনগত
গুণাবলী: দে÷=
6;ী
ভৈরবীর সঙ্গ=
03;
ভয়ানক কালীর
অনেকাংশে মি=
82;
রয়েছে। তাঁর=
94;
দেখতে অনেকট=
94;
একই রকম। তাঁ=
470;ের
শারীরিক
গঠনগত
বৈশিষ্ট্য
মোটামুটি এক;
শুধুমাত্র
ভৈরবীকে
এখানে ফুটিয়=
03;
তোলা হয়েছে
ভৈরবের
স্ত্রী রূপে=
04;
ভৈরবী হলেন এ=
478;ন
দেবী যে ভালো
মানুষের জন্=
79; অতিব
ভালো এবং
খারাপদের
জন্য অতিব
ভয়ংকর। যখন
দেবী ভৈরবী
রণক্ষেত্রে =
74;্রবেশ
করেছিলেন তখ=
72;
তাঁর ভয়ংকর
উপস্থিতি দৈ=
68;্যকুলকে
দুর্বল করে
তুলেছিল।
বেশিরভাগ দৈ=
68;্যই
তাঁর এই
ভয়ংকরতার
কাছে হার
মানে।
ভৈর=
;বী
যখন শুম্ভ ও
নিশুম্ভ
দৈত্যদের
হত্যা করে তখ=
472;
ভৈরবীকে
মহাকালী রূপ=
03;
দেখানো
হয়েছে। এছাড়=
94;ও
তিনি চন্দ এব=
434;
মুণ্ড নামক
অশুরকে হত্য=
94;
করে তাদের
রক্ত পান
করেছে। এই
জন্যই এই
দেবীকে বলা হ=
527;
চামুণ্ডেশ্÷=
6;রী।
ভৈরবীকে
দুর্গা রূপে=
51;
চিহ্নিত করা
যায়। এই
হিংস্র রূপ
নিয়ে দেবী কখ=
472;ও
কখনও গাধার
ওপর বসে
থাকেন। তাঁর
শরীরে মোড়া
রয়েছে বাঘের
চামড়া õ=
1; হা=
24;
এবং তা থেকে
থেকে ক্ষরণ
হচ্ছে
অসুরদের
রক্ত। তিনি
অভয়মুদ্রা এ=
76;ং
ভাঙ্গামুদ্ø=
0;ায়
বসে থাকেন।
এছাড়াও তাঁকে
অনেক অস্ত্র-শস্ö=
8;্রে
সজ্জিত
অবস্থাতেও
দেখা যায়,
যেমন- খড়গ,
তলোয়ার, বজ্র
ইত্যাদি।
দেব=
;ী
ভৈরবীকে মহা
প্রলয়ের
সাথেও তুলনা
করা হয়, যার
মধ্যে দিয়ে
গোটা পৃথিবী
ধ্বংস হয়ে জল=
503;
নিমজ্জিত হয়=
03;
যায়। যেহেতু
প্রত্যেক
সৃষ্টিই
একসময় না
একসময় ধ্বংস
হয় সেহেতু
ধ্বংসের অস্=
68;িত্ব
রয়েছে
সর্বত্রই। এ=
80;
থেকে এই কথা ব=
2482;া
যায় যে দেবী
ভৈরবীর
অস্তিত্বও
রয়েছে সর্বত=
09;রই।
৩.৩.৭=
ধূমাবতী:
=
2471;ূমাবতী
নামের
আক্ষরিক অর্=
69;
‘ধোঁযায় যার
জন্ম’। এই
দেবীর
রূপ-কল্পনায় ভয়ংক&=
#2480;
এক বৃদ্ধা
বিধবার ø=
0;ূপ
লক্ষিত
হয়।
তাঁকে যে
রকমভাবে
চিত্রাঙ্কিö=
8;
করা হয়েছে তা=
480;
অর্থ হল যে
তিনি হলেন
অশুভ এবং
অনাকষর্ণীয়ð=
4;
এটা মনে করা
হয় যে ধূমাবত=
496;
নিজেকে উ÷=
0;্ভাসিত করেছ&=
#2503;ন
মহাপ্রলয়ের
সময় একজন মহা=
472;
দেবী হিসাবে,
যা সৃষ্টির
আগে এবং পরে
বিদ্যমান।
ধূমাবতী অলক=
09;ষণের
দেবী হিসাবে
বিবেচিত হয়।
তার সহস্র
নামের
স্তবগানের
মধ্যে দিয়ে
তাঁর ইতিবাচ=
53;
এবং নেতিবাচ=
53;
দৃষ্টিভঙ্গù=
5;
প্রকাশ পায়।
এছাড়াও বলা হ=
527;
যে তিনি হলেন
কোমল হৃদয়ের
এবং ভক্তদের
আর্শীবাদ
প্রদানের
মাধ্যমে
সবকিছু
প্রদান করেন।
ধ=
;ূমাবতী
হলেন একজন
মহান
শিক্ষিকা
যিনি জগতের
চূড়ান্ত
জ্ঞানকে
প্রকাশ করেন=
04;
তাঁর অরূপ
আকৃতির মধ্য
দিয়ে
ভক্তদেরকে
অভ্যন্তরীণ =
88;ত্য
বোঝানোর
চেষ্টা করেন=
04;
এছা=
;ড়াও
ধূমাবতী
ভক্তদের কাছ=
03; সিদ্ধিবাদী
ও অসাধারণ
ক্ষমতার
অধিকারিণী
রূপেও পরিচি=
68;।
যিনি তার
ভক্তদের
সমস্ত সমস্য=
94;
থেকে উদ্ধার
করেন এবং
মোক্ষ প্রদা=
72;
করেন। যে সব
মানুষেরা
তাদের শত্রু=
70;ের
দমন করতে
ইচ্ছুক তারা
খুব ভক্তি
সহকারে দেবী
ধূমাবতীর পূ=
60;া
করে। আবার
অন্যদিকে
যারা জীবনসা=
69;ী
খুঁজছে দেবী
ধূমাবতী
তাদের
দ্বারাও পূজ=
95;ত
হন। যেসব
তান্ত্রিকেø=
0;া
‘অতিপ্রাক=
;ৃত
শক্তি’র
ক্ষমতা (Supernatural Power) পেতে =
চায়
ও ইহ জগতের
সমস্ত কিছু
পরিত্যাগ
করতে চায়
তাদের দ্বার=
94;ও
ধূমাবতী পূজ=
95;ত
হন। বারাö=
7;সীö=
8;ে
দেবী ধূমাবত=
96;
তাঁর সব অশুভ
ক্ষমতাকে
পরিত্যাগ কর=
03;
একজন স্থানী=
27;
রক্ষাকারী
দেবী রূপে
পূজিত হন।
ভারতবর্ষের
খুব অল্প
সংখ্যক
মন্দিরেই
দেবী
ধূমাবতীর পূ=
60;া
করা হয়। তান্=
468;্রিকেরা
এই দেবীর পূজ=
494;
এবং সাধনা
করেন নির্জন
স্থানগুলিতú=
3;, এ=
80;
মধ্যে শশ্মা=
72;
এবং জঙ্গল
অন্যতম।
ধূম=
;াবতী
হলেন কষ্ট,
ক্ষুধা,
তৃষ্ণা,
দারিদ্র্য,
ধ্বংস, মৃত্য=
497;
এবং হতাশার
দেবী। যিনি
দুর্বলতা এব=
34;
দুর্বিপাকেø=
0;
ভগবান। এই দে=
476;ী
অত্যন্ত
বদমেজাজী এব=
34;
অখুশীর
আবহাওয়া বা
পরিবেশকে
উৎসাহ প্রদা=
72;
করেন এবং
বিবাদ বিতর্=
53;ের
সৃষ্টি করেন=
04;
৩.৩.৭=
.১ শারীরিক
গঠনগত
বৈশিষ্ট্য: তন্ত্র
সাধকের কাছে
ধূমাবতী একজ=
72;
বৃদ্ধা, রোগা
এবং কুৎসিত
বিধবা দেবী
রূপে বিবেচি=
68;
হয়। দেবী=
480; গাত্র
ব=
;র্ণ
ফ্যাকাসে।
তিনি
চিত্রাঙ্কিö=
8;
হয়েছেন
দুর্বল এবং
ক্লান্ত
পরিশ্রান্ত
রূপে। তিনি
পরিধান করেন
পুরানো এবং
নোংরা কাপড়।
দেবীর গায়ে ক=
507;ন
গহনা থাকে না
এবং চুলগুলি
অপরিচ্ছন্ন
অবস্থায়
থাকে। তাঁর
চোখ উদ্দিপি=
68;
করে ভয়কে,
তাঁর নাক হল
লম্বা এবং
কুটিল এবং
তাঁর লম্বা
দাঁতগুলি
মাঝে মাঝে
ফাঁকা, যা
তাঁর হাসির
মধ্যে দিয়ে
ফুটে ওঠে।
তাঁর কানগুল=
95;
হল
অপরিচ্ছন্ন =
51;
রূক্ষ এবং
তাঁর
স্তনগুলি নি=
63;োল
নয়।
ধূ÷=
8;াবতীর
একটি কম্পিত
হস্তে থাকে
কুলা এবং অপর
হস্তে থাকে
মুদ্রা। তাঁ=
80;
বাহন হল ঘোড়া
বিহীন রথ, যার
মধ্যে কাকের
চিত্র যুক্ত
পতাকা দেখা
যায়। কোন কোন
জায়গায় এই
দেবীকে
দেখানো হয়েছ=
03;
ত্রিশূল
হস্তে। আবার
কোথাও কোথাও
এই ভয়াবহ দেব=
496;
চণ্ড ও
মুণ্ড নামক
দুই দৈত্যের
মৃতদেহ
খাচ্ছেন এবং
তাদের রক্ত ও
সুরা পান
করছেন। আবার
কোন কোন
দুর্লভ ছবিত=
03;
এই দেবীকে
দেখানো হয়েছ=
03;
যে তিনি একজন
সুন্দরী এবং
যুবতী মহিলা =
479;াঁর
সম্পূর্ণ
স্তন রয়েছে
এবং দেবীর
সারা শরীর
সোনার গহনা
দ্বারা
অলংকৃত
রয়েছে। কোন
কোন স্থানে এ=
439;
দেবীকে যৌন
প্রলুদ্ধকাø=
0;ী
দেবী হিসাবে
চিহ্নিত করা
হয়েছে। আসলে
এই দেবী হলেন
একজন অশুভ
বিধবা।
নেপালের কিছ=
97;
জায়গার
মন্দিরে
তাঁকে ফুটিয়=
03;
তোলা হয়েছে
একজন উলঙ্গ
মহিলা দেবী
রূপে। যিনি
পরিধান করে
আছেন মুক্তা=
80;
হার ও মাথায়
রয়েছে ফিতে।
দাঁড়িয়ে আছে=
72;
ময়ূরের ওপর
এবং তাকিয়ে
আছে একটি আয়ন=
494;র
দিকে যেখানে
তাঁর নিজের
প্রতিচ্ছবি
দেখা যাচ্ছে=
04;
দেবীকে ঘিরে
রয়েছে কিছু
আগুনের শিখা
যা সম্ভবত
শবদাহের আগু=
72;।
৩.৩.৭=
.২ ধূমাবতীর
উৎসকথা: দেবী
ধূমাবতী এই
জগতের
দক্ষিণদিক
পাহারা দেয়।
‘শাক্তসমাগম
তন্ত্র’
অনুসারে সতী
যে আগুনে ঝাঁ=
474;
দিয়ে প্রাণ
ত্যাগ করেছি=
82;েন
সেই আগুন
থেকেই
ধূমাবতীর উৎ=
74;ত্তি।
অপর একটি
জায়গায় বলা
হয়েছে: একদা
সতী খুব
ক্ষুধার্ত
অবস্থায়
ছিলেন এবং
শিবকে অনুরো=
71;
করেছিলেন
তাকে কিছু
খাদ্য দেওয়া=
80;
জন্য। শিব
খাদ্য দিতে
অসমর্থ হওয়া=
27;
সতী রেগে গিয়=
503;
শিবকে গিলে
খেয়ে নেয় এবং
তাঁর ক্ষুধা
নিবারণ করেন=
04;
শিব পেট থেকে
তাকে
উদ্গীর্ণ
(উগলে) করে দেও&=
#2527;ার
অনুরোধ করে
কিন্তু এই
অনুরোধ সতী
অস্বীকার
করে। এরপর শি=
476;
খুব ক্ষিপ্ত
হয়ে অভিশাপ দ=
503;য়
যে এই
ত্রিভুবন
তাঁকে বিধবা
রূপে গণ্য
করবে। তবে
মজার ব্যাপা=
80;
এই যে দেবী
ধূমাবতী যৌন
ক্রিয়ার সাথ=
03;
যুক্ত এবং বল=
494;
হয় যে যেখানে
যৌন কার্যকল=
94;প
চলে সেখানেই
ধূমাবতী
আর্বিভূত হন=
04;
তিনি মদ্য পা=
472;
করে মত্ত
অবস্থায়
থাকতে ভালোব=
94;সেন
এবং এই দেবী
মূলত পূজিত হ=
472;
মর্ত্য
মানবের
দ্বারা।
৩.৩.৮
বগলামুখী: দে÷=
6;ী
বগলামুখী
হলেন এমন একজ=
472;
দেবী যিনি
তাঁর ভক্তের
শত্রুদের
বিনাশ বা
ধ্বংস করেন।
উত্তরভারতে
তিনি
পীতাম্বর এব=
34;
ব্রহ্মস্থ-র=
98;পিনী
নামেও
পরিচিত। তিন=
95;
হলেন এমন একজ=
472;
দেবী যিনি
তাঁর
মুখমণ্ডলীর
ক্ষমতা
দ্বারা কাউক=
03; আয়ত্তে
আনতে পারে এব=
434;
নিয়ন্ত্রণ
করতে পারে ও
প্রয়োজনে এই
দেবী
সন্মোহনী
ক্ষমতার
প্রয়োগ করে।
৩.৩.৮=
.১ শারীরিক
গঠনগত
বৈশিষ্ট্য: বগø=
2;ামুখী
উজ্জ্বল
সোনালী
বর্ণের এবং
হলুদ রঙের
পোশাক
পরিধান করে
থাকেন। এই
দেবী সোনার
সিংহাসনে বস=
03;
থাকেন। এই
সিংহাসনটি
অমৃত সাগরের
মাঝখানে
অবস্থিত, যা
আবৃত থাকে
হলুদ রঙের
পদ্মের
দ্বারা। =
একö=
3;ি
হেলানো চাঁদ
তাঁর মাথাকে
অলংকৃত করে র=
494;খে।
তাঁকে কখনও
দ্বিভূজা
আবার কখনও
চতুর্ভুজা
রূপে ফুটিয়ে
তোলা হয়েছে।
আবা=
;র
অন্য এক রূপে
এই দেবীকে
দেখানো হয়েছ=
03;
যে তাঁর ডান
হাতে রয়েছে এ=
453;টি
গদা এবং সেই
গদা দিয়ে এক
দৈত্যকে
প্রহার করেছ=
03;ন
এবং বাম হাতে=
480;
দ্বারা সেই
দৈত্যের জিহ=
09;বা
টেনে বের করে
আনছেন। দেবী=
80;
এই রূপের মধ্=
479;ে
দিয়ে মর্ত্য
মানবেরা
স্তম্ভিত হয়=
03;
যায়। দেবী
তাঁর এই রূপে=
480;
মধ্যে দিয়ে
ভক্তদের
নিশ্চুপ
করিয়ে দেয়।
তিনি পরিচিত
ক্ষমতারূপী
দেবী হিসাবে যিনি
যে কোন
কিছুকেই তার
বিপরীত ó=
7;বস্থায়
পরিবর্তিত
করতে পারে, যেমন
কথাবলাকে
নিশ্চুপ করা,
জ্ঞানীকে
অজ্ঞতা,
পরাজয়কে বিজ=
27;
ইত্যাদি।
৩.৩.৮=
.২ বগলা&=
#2478;ুখীর
উৎসকথা<=
/b>:
দেবতারা
বিশ্বাস করত=
07;
যে এই
পৃথিবীতে
একসময় বিশাল
প্রলয় আসবে।
সেই প্রলয়ের
এমনই ক্ষমতা
থাকবে যে সেই =
2474;্রলয়
গোটা
পৃথিবীকেই
ধ্বংস করার
হুমকি দেবে।
এই ভয় থেকে
রক্ষা পাওয়া=
80;
জন্য সমস্ত
দেবতারা
সৌরাষ্ট্র
অঞ্চলে
একত্রিত হয়ে
দেবী মায়ের
কাছে
প্রার্থনা
করেছিলেন
তাদের এই
দুর্দশা থেক=
03;
উদ্ধার করতে=
04;
দেবী
বগলামুখী তখ=
72;
হরিদ্র সরোব=
80;
থেকে বেরিয়ে
আসেন এবং
অন্যান্য
দেবতাদের
প্রার্থনায়
খুশি হয়ে এই
পৃথিবীতে
নেমে এসে এই
প্রলয়কে
শান্ত করেন।
৩.৩.৮=
.৩ বগলামুখী&=
#2480;
পূজা পদ্ধতি: হিমাচলপ্র=
70;েশ
এবং মধ্যপ্র=
70;েশ
বগলামুখীর
অনেক মন্দির
দেখা যায়।
নেপালেও
বগলামুখী
পূজিত হ÷=
2;।
বগলামুখীর
পূজা করা হয়
বৈদিক নিয়মন=
96;তি
অনুযায়ী যা
শুধুমাত্র,
অভিজ্ঞ
পূজারিই করত=
03;
পারেন।
বগলামুখীকে
তাঁর ভক্তরা
পূজা করে এই
উদ্দেশ্য
নিয়ে যাতে
তাদের
শত্রুদের ক্=
87;মতা
কমে যায় এবং
শোচনীয়ভাবে
পরাজয় ঘটে।
৩.৩.৯
মাতঙ্গী: মাö=
8;ঙ্গী
হল দেবী
সরস্বতীর
তান্ত্রিক
রূপ। যেখানে
দেবী
সরস্বতীর
শক্তি নির্দ=
03;শিত
হয় শিক্ষা,
ভাষা এবং কলা=
480;
প্রতি। আর
ওপর দিকে মাত=
457;্গীর
শক্তি
নির্দেশিত হ=
27;
মূলত অভ্যন্=
68;রের
দিকে গভীর
জ্ঞান ধারণে=
80;
মধ্যে দিয়ে।
মতঙ্গী হলেন
অভ্যন্তরীণ
ভাবনা
চিন্তার
রক্ষা কত্রী=
04;
তিনি তাঁর
ভক্তদের তত্=
68;্বাবধান
করেন আদিম
শব্দ ‘ওম’
শিখতে। ঋষি ম=
494;তঙ্গের
কন্যা হল দেব=
496;
মাতঙ্গী। তিনি
ত=
;ামিলনাডুর
মাদুরাইতে
দেবী
মীনাক্ষী
রূপেও পূজিত
হন। মাতঙ্গী
হল সতীর অন্য
এক রূপ। এই মহ=
2494;বিদ্যা
বগলামুখীর
পরেই অবস্থা=
72;
করে। মাতঙ্গ=
96;র
সঙ্গে
পূর্ণিমার
ঘনিষ্ঠ
৩.৩.৯=
.১ শারীরিক
গঠনগত
বৈশিষ্ট্য: মাö=
8;ঙ্গী
ত্রিনয়ন
বিশিষ্ট্য।
তাঁকে ফুটিয়=
03;
তোলা হয়েছে
নীল-কালো রঙে=
480;
বর্ণে, অত্যন=
509;ত
সুন্দরী রূপ=
03;,
বিশাল বক্ষ
বিশিষ্ট্য ও সর=
97;
লম্বা কোমর
এবং সুসজ্জি=
68;
কেশরূপে।
তিনি ধারণ কর=
503;
আছেন একটি
অঙ্কুশ, খড়গ,
ঢাল এবং সরোদ=
404;
এক এক অঞ্চলে
এই দেবীর হাত=
503;
এক এক উপাদান
দেখা যায়।
দেবী
মাতঙ্গী এক
নিন্ম বর্ণে=
80;
পরিবারে জন্=
78;
গ্রহণ
করেছিলেন,
যাঁর বাবা
ছিলেন একজন
চণ্ডাল। আর
সেই কারণেই ম=
494;তঙ্গী
নিন্মবর্ণেø=
0;
মানুষের
দ্বারা পূজি=
68;
হন। দেবী
মাতঙ্গী তাঁ=
80;
ক্ষমতার দরুন
অনেক রূপ ধরত=
503;
পারেন এবং
তিনি
শক্তিশালী
ক্ষমতার সাথ=
03;
যুক্ত।
মহাবিদ্যার
অংশ রূপে দেব=
496;
মতঙ্গী হলেন
একজন
সম্পূর্ণ
শক্তি এবং এই
দেবীকে একজন
শক্তিশালী
পবিত্র নারী =
480;ূপে
গণ্য করা হয়।
৩.৩.১=
০ কমলা:
=
2453;মলাকে
দেবী লক্ষীর
তান্ত্রিক
রূপের সঙ্গে
চিহ্নিত করা
হয়, যিনি
সম্পদের
দেবী। কমলা
হলেন সৃষ্টি
এবং চেতনার
দেবী।
স্বর্ণবর্ণú=
3;র
অদ্ভুদ
সুন্দর এই
দেবীকে দেখা
যায় একটি
সম্পূর্ণ
স্পফুটিত পদ=
09;মের
ওপর বসা অথবা
দাঁড়ানো
অবস্থায় এবং
দেবীর দুই
পাশে দুটি
হাতি দাঁড়িয়=
03;
থাকে। কমলার
প্রধান শক্ত=
95;
হল
দারিদ্র্যকú=
3;
ধ্বংস করা।
উপাদানিক ও
আধ্যাত্মিক-- এই
দুটি দিক এবং
কল্যাণ,
সমৃদ্ধি,
উর্বরতার
দাত্রী হিসা=
76;েও
তিনি পরিচিত=
04;
বাস্তবে
লক্ষী এবং
কমলা দুজন এক=
439;
দেবী। যদিও
কমলার সঙ্গে
প্রকৃতির
সম্পর্ক খুব
গূঢ়।
৩.৩.১=
০.১
আধ্যাত্মিকö=
8;ায়
পদ্মের
উপস্থিতি: আধú=
9;যাত্মিকভাব=
503;
পদ্মের
মাধ্যমে
বোঝায় শুদ্ধ=
68;া,
প্রকৃষ্টতা
এবং ভক্তিকে=
04;
এছাড়াও পদ্ম =
488;মগ্র
উদ্ভাসিত
বিশ্বের
প্রতীক, যা
খুঁজে পাওয়া
যায় প্রত্যে=
53;
যন্ত্রে এবং
হিন্দু
মন্দিরের বহ=
97;
ভগবানের সঙ্=
55;ে
এটি ওতপ্রোতভù=
4;বে
যুক্ত।
এছাড়াও
পদ্মের গূঢ়
তাৎপর্য হল এ=
439;
যে এটি মূলত
বৃদ্ধি পায়
কাদা এবং
ঘোলাটে জলে।
এটি বড়ো বড়ো
পাতার মাঝে
চমৎকারভাবে
বিস্ফোরিত হ=
27;ে
থাকে, যার
পাঁপড়িগুলি
থেকে সুন্দর
সুন্দর গন্ধ
ছড়ায়। এর
দ্বারা শরীর=
03;র
মধ্য থেকে শু÷=
0;্ধ
সীমাহীন আত্=
78;ার
উত্থানের
প্রতীক পাওয়=
94;
যায় । এই
সুন্দর ফুলট=
95;র
প্রায় সমস্ত
অংশই ভোজ্য
এবং
স্বাস্থ্যকø=
0;।
কমল=
;ার
দুইপাশে
অবস্থিত
হাতিদ্বয়ের =
86;ুঁড়
দ্বারা যে
জলধারা
নির্গত হয় তা
হল
বর্ষাকালের
বৃষ্টির
প্রতীক, যার
দ্বারা জমির
উর্বরতা
বৃদ্ধি পায়।
কমলা হলেন জগ=
510;
পালক ভগবান ব=
495;ষ্ণুর
স্ত্রী।
তথাপি তিনি
গোটা পৃথিবী=
80;
পালিকা। যদি=
51;
বেশিরভাগ
চিত্রে
লক্ষীকে
ফুটিয়ে তোলা
হয়েছে তিনি
ভগবান
বিষ্ণুর সেব=
94;
করেছেন আবার
কোথাও কোথাও
দেখানো হয়েছ=
03;
দুটি হাতি তা=
470;ের
শুঁড়ের
সাহায্যে দে=
76;ী
কমলাকে স্না=
72;
করিয়ে
দিচ্ছে।
৩.৩.১=
০.২ সৃজনশীল
দেবী কমলা:
কমলা
হল সেই শক্তি
যা সর্বত্র
খুশি এবং
আনন্দময় পরি=
76;েশ
সৃষ্টি করে।
কমলা
সন্তান-সন্ত=
68;ি
সহ পরিবারকে=
51;
আর্শীবাদ
প্রদান করেন=
04;
যে সমস্ত
মানুষ দীর্ঘ=
70;িন
ধরে সন্তান
হীনতায় ভোগে=
72;
তাঁরাও এই
তান্ত্রিক
দেবী কমলাকে
সন্তুষ্ট
করার জন্য
পূজা করেন। আবার য=
94;দের
সন্তান
বর্তমান
তারাও তাদের
সন্তানের
মঙ্গলের জন্=
79; দে÷=
6;ী
কমলার পূজা
করেন ।
৪. বাংলা=
2480;
টেরাকোটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
ফলকের আকার,
|
|
|
চিত্&=
#2480;
নং-১
মন্দিরের |
চিত্&=
#2480;
নং-২ মন্দিরে&=
#2480;
প্রবেশদ্বা=
480;ের
উপরের অর্ধা=
2476;ৃত্তাকার
প্যানেলে |
চিত্&=
#2480;
নং-৩
মন্দিরের |
বাং=
;লার
টেরাকোটা মন=
09;দির-স্থাপত্&=
#2479;ে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
ফলকগুলি=
480;
অবস্থান
সম্পর্কে বল=
94;
যায়, মন্দিরে=
480;
প্রবেশের
সন্মুখভাগেø=
0;
দুই
পার্শ্বের
প্যানেলে সা=
71;ারণত
এই
মহাবিদ্যাদú=
3;র
ফলকের
অবস্থান লক্=
87;্য
করা যায়।
বিষ্ণুপুরেø=
0;
জোড়বাংলা,
হুগলির বাঁশ=
76;েড়িয়ার
অনন্ত
বাসুদেব
মন্দির,
বীরভূমের
ইলামবাজারেø=
0;
রামেশ্বর
মন্দির, মুর্=
486;িদাবাদের
ভট্টবাটির
রত্নেশ্বর
শিব মন্দির,
অম্বিকা-কাল=
72;ার
প্রতাপেশ্বø=
0;
শিব মন্দির
প্রভৃতি
স্থানের মন্=
70;িরে
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
একসাথে দেখা
না গেলেও পৃথ=
453;
পৃথকভাবে
দেখা যায়।
যেমন কোন কোন
স্থানে
মন্দিরের
একেবারে
সন্মুখভাগে
রাম-রাবণের স=
472;্মুখ
সমরের
মাঝখানে দেব=
96;
দুর্গাকে
দেখা যায়।
আবার কোথাও
কোথাও
মন্দিরে প্র=
76;েশের
সন্মুখভাগেø=
0;
একেবারে
ওপরের অংশে
বিভিন্ন
পৌরাণিক
দেব-দেবীদের
মাঝে এই
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
কাউকে কাউকে
দেখা যায়
যেমন- কালী,
তারা, কমলা,
বগলা,
ছিন্নমস্তা
প্রভৃতি (চিত্র
নং-৪-৯)। । কোথাও
আবার
পার্শ্বের
প্যানেল বা
পেছনের অংশে=
80;
সমাজচিত্রেø=
0;
ফলকের মাঝে
দেখানো হয়েছ=
03;
কোন এক রমণী
বা ভক্ত কালী
মাকে পূজা
করেছে।
|
|
|
চিত্&=
#2480;
নং-৪
টেরাকোটা
ফলকে কালীর
প্রতিমূর্ত=
495; |
চিত্&=
#2480;
নং-৫
টেরাকোটা
ফলকে কালীর
প্রতিমূর্ত=
495; |
চিত্&=
#2480;
নং-৬
টেরাকোটা
ফলকে তারার
প্রতিমূর্ত=
495; |
|
|
|
চিত্&=
#2480;
নং-৭
টেরাকোটা
ফলকে কমলার
প্রতিমূর্ত=
495; |
চিত্&=
#2480;
নং-৮টেরাকোট=
2494;
ফলকে ছিন্নম=
88;্তার
প্রতিমূর্ত=
495; |
চিত্&=
#2480;
নং-৯টেরাকোট=
2494;
ফলকে মাতঙ্গ=
96;র
প্রতিমূর্ত=
495; |
এবù=
4;র
আসা যাক
দশমহাবিদ্যù=
4;র
মূর্তির ধরণ =
451;
গঠন প্রসঙ্গ=
03;।
বাংলার
টেরাকোটা
মন্দির গাত্=
80;ে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
ফলকগুলিকে
এমনভাবে প্র=
68;িস্থাপিত
করেছে তৎকাল=
96;ন
শিল্পী-কাø=
0;িগরেরা
যে তার
আকৃতিসমূহ ও
শিল্প-রীতি&=
#2480;
প্রতিফলন
দেখে মনে হয়
এই
মহাবিদ্যারù=
4; জীবন্ত
রূপে অবস্থা=
72;
করে আছে মন্দ=
495;র
গাত্রে। এইস=
76;
শিল্পী-কাø=
0;িগরেরা
যে যে অঞ্চলে
মন্দির
নির্মাণ করত=
03;
গেছেন সেই
অঞ্চলের
মন্দির-স্থা=
74;ত্যের
ফলকে সেই অঞ্=
458;লের
মন্দির-স্থা=
74;ত্যের
ছাপ পড়েছে।
অর্থাৎ
এগুলির
আঞ্চলিক রূপ
দেখা যায়। কাজেই
ব=
;াংলার
এক এক অঞ্চলে=
480;
মন্দিরে এই
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
আকৃতি ও গঠন
এক এক রকম।
বেশ-ভূষা, অলং=
2453;ার,
মূর্তির গঠন
সবেতেই এই
পার্থক্যের =
59;াপ
সুস্পষ্ট। এঁদেø=
0;
প্রতিটি
মূর্তি ফলকে=
80;
নিজস্বö=
8;া পরিলক্ø=
7;িত
হয়। কিন্তু
আমরা যদি এই
ফলকগুলিকে ন=
95;খুঁতভাবে
পর্যবেক্ষণ
করি তাহলে
প্রতিটি
ফলকের
শ্রেণিবিন্÷=
9;াসগত
দিক থেকে যে স=
2434;যোগসূত্র
রয়েছে তা
পরিলক্ষিত
করতে পারব। ম=
472;্দিরের
ভিত্তিভূমি
থেকে একটু
ওপরের দিকে ন=
468;োন্নত
বা Bas
Relief-এ
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
ভাস্কর্যগুø=
2;ির
উপস্থাপনা
এমনভাবে করা
হয়েছে যে যা দ=
2503;খে
মনে হয় এগুলি
শুধুমাত্র
ফলক নয়, মূল
মন্দির
প্রবেশের
পূর্বেই
ভক্তরা দেবী
দুর্গার এই
মহান রূপকে
দর্শন করে
মন্দিরú=
3;র
অভ্যন্তরে
প্রবেশ করছে।
দ=
;শমহাবিদ্যা=
80;
এই
ভাস্কর্যগুø=
2;ি
কখনও ভিত্তি=
55;াত্র
থেকে বাইরে
বেরিয়ে এসেছ=
03;
আবার কখনও
ভিত্তিগাত্ø=
0;ের
সাথে লেগে
রয়েছে।
মন্দির-গাত্=
80;ের
ভাস্কর্যে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
এই শুভঙ্করী =
451;
ভয়ঙ্করী
রূপের মধ্যে
দিয়ে গতিময়ত=
94;,
ভক্তবাৎসল্÷=
9;তা,
রুদ্র ও
ক্ষিপ্ত রূপ
এবং জগৎ জননী
রূপের ভাব ও
ভঙ্গিমা
স্পষ্টভাবে
ফুটে উঠেছে।
দশমহাবিদ্যù=
4;র
এই নতোন্নত
ভাস্কর্যগুø=
2;ির
মোটিফ কারিগ=
80;দের
মানস-কল্প&=
#2472;া
ও দক্ষতা এবং
ভারতীয় শিল্=
74;
ঐতিহ্যের
নান্দনিক
সৌকর্যের
সঙ্গে একাত্=
78;
হয়ে গিয়ে
মন্দিরগুলিø=
0;
প্রাসঙ্গিকö=
8;াকে
আরো বাড়িয়ে
দিয়েছে।
সমউচ্চতা
বিশিষ্ট দশম=
89;াবিদ্যার
সমন্তরাল ও
শ্রেণীবদ্ধ
মূর্তির প্য=
94;নেলগুলি
পৌরাণিক
আখ্যানযুক্ö=
8;
এবং শিল্পকৃ=
68;ির
দিক থেকে
যথেষ্ট
সাবলীল ও
সৌষ্ঠবমণ্ডù=
5;ত।
এদের পারস্প=
80;িক
সামঞ্জস্যতù=
4;,
ছন্দোময়তা ও
গতিময়তা দর্=
86;কদের
মুদ্ধ করে। প=
480;পর
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
দশটি রূপ দেখ=
503;
দর্শকদের
চক্ষু যাতে ক=
509;লান্ত
হয়ে না পড়ে
সেই জন্য প্র=
468;িটি
ফলকের চারপা=
86;
জ্যামিতিক ন=
53;্শা,
উদ্ভিদ জগৎক=
03;ন্দ্রিক
নক্শাø=
0; মোটি&=
#2475;
দিয়ে
দর্শকদের
চক্ষুকে
বিশ্রাম দেও=
27;ার
ব্যবস্থাও
করেছে
সমকালীন
শিল্পী বা
কারিগরা। আর
এর সঙ্গে
সঙ্গে নান্দ=
72;িকতার
দিকটিও
পরিস্কার ও
সুস্পষ্টভা÷=
6;ে
ফুটে উঠেছে।
এইসব
মহাবিদ্যাদú=
3;র
দাঁড়ানোর
ভঙ্গি, দেহের
গঠন, অলংকার,
হাত, পা, চোখ,
মুখ প্রভৃতি
একেবারে
নিখুঁত ও
স্পষ্টভাবে
প্রতিস্থাপ÷=
2;
করেছেন
শিল্পীরা।<=
/span>
চৌক=
;োনা
আকারের
ফলকগুলিতে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
যে চিত্র
ফুটিয়ে তোলা
হয়েছে তার চা=
480;ধারে
মূলত উদ্ভিদ=
60;গৎ
কেন্দ্রিক ও
জ্যামিতিক ন=
53;্শার অসাধারণভা=
76;ে
স=
;ীমারেখা
দেওয়া হয়েছে=
04;
ফলকগুলির
বাইরের দিকে
দুপাশ দিয়ে
রৈখিক আকারে
কোন জায়গায়
তিনটে লাইন
বিশিষ্ট ফুল,
লতা, পাতা ও
জ্যামিতিক ন=
53;্শার মোটি&=
#2475;
দেখা যায়।
আবার দেওয়াল
গাত্রে
প্রতিস্থাপù=
5;ত
ফলকের ভেতরে=
51;
দশমহাবিদ্যù=
4;র
মূর্তির
চারধারেও
উদ্ভিদ জগৎক=
03;ন্দ্রিক নকú=
9;শা
ও জ্যামিতিক =
472;ক্শার মোটি&=
#2475;
দেখা যায়। আর যে
ভিত্তিভুমিø=
0;
ওপর (Platform) এর
ওপর
মূর্তিগুলি
দাঁড়িয়ে থাক=
03;
তার নীচেও পদ=
509;মের
ফুলের পাঁপড়=
95;র
মোটিফ দেখা
যায় (চিত=
2509;র
নং-১০ ও ১১)।
|
|
চিত&=
#2509;র
নং-১০
টেরাকোটা
ফলকে
সিংহাসনের
উপর কালীর
প্রতিমূর্ত=
495; |
চিত&=
#2509;র
নং-১১
টেরাকোটা
ফলকে
সিংহাসনের
উপর পদ্মে
উপবিষ্ট
কমলার
প্রতিমূর্ত=
495; |
বাং=
;লার
বেশিরভাগ
মন্দিরেই
সাধারণত
মন্দিরে
প্রবেশের সন=
09;মুখভাগের
পার্শ্বের ফ=
82;কগুলিতে
বা ওপরের ফলক=
503;
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
দেখা যায়,
যা
ইতিপূর্বেই
উল্লেখ করা
হয়েছে। তবে
বেশিরভাগ
জায়গাতেই
আমরা দেখতে
পাই মন্দিরে=
80;
সন্মুখভাগেø=
0;
দুই পার্শ্ব=
03;
লম্বা আকারে=
80;
সারিবদ্ধ
প্যানেলে এক
পার্শ্বে
রয়েছে
দশমহাবিদ্যù=
4;
আর অন্য পার্=
486;্বে
রয়েছে
দশাবতার, যা
মন্দিরের
শোভা বর্ধনে
সহায়তা
করেছে। মন্দ=
95;রের
ওপরের অংশেও
যে
সারিবদ্ধভা÷=
6;ে
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
ফলকগুলি দেখ=
94;
যায় এবং তার
চারধারে যে
উদ্ভিদ জগতে=
80;
মোটিফ এবং
জ্যামতিক নক=
09;শার যে
বিভিন্ন
মোটিফ রয়েছে
তাও মন্দিরে=
80;
শোভা বর্ধনে
সাহায্য
করেছে। অনেক
মন্দিরেø=
0;
পিলারের
(থামের) গায়ে য&=
#2503;
পৌরাণিক দেব-=
470;েবীদের
সঙ্গে
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
দেখা যায় অথব=
494;
সমাজচিত্রের
মধ্যে দেখা
যায় বিভিন্ন
মহাবিদ্যাদú=
3;র
ভক্তরা পূজা =
453;রেছে। এই
সমস্ত দৃশ্য=
51;
কিন্তুও মন্=
70;িরের
শোভা বর্ধন
সহায়তা
করেছে। আবার
কোন কোন
মন্দিরে এই
মহাবিদ্যার =
75;লকগুলিকে
এমনভাবে
প্রতিস্থাপ÷=
2;
করা হয়েছে যা
দেখে মনে হয়
কোন মন্দিরে=
80;
অভ্যন্তরেই
এই মহাবিদ্য=
94;রা
অবস্থান
করেছে।
যেখানে তাঁর=
94; সিংহাসনের
মধ্যে
অধিষ্ঠান কর=
03;
আছে। এখানেও =
488;মকালীন
শিল্পীরা
সিংহাসন,
সিংহাসনের
নকশা, পিলার,
পিলারের নক্R=
04;শা
প্রভৃতিকে
নিঁখুতভাবে
ফুটিয়ে
তুলেছেন(=
58;িত্র
নং-১০ ও ১১)।
বাং=
;লার
বেশিরভাগ
মন্দিরই আজ
যথার্থ
সংরক্ষণ ও
রক্ষণাবেক্ø=
7;ণের
অভাবে নষ্ট
হয়ে যাচ্ছে। =
447;রই
মধ্যে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
অনেক ফলকও
নষ্ট হয়ে গেছ=
503;
বা নষ্ট হয়ে
যেতে বসেছে।
পূর্বেই
উল্লেখ করা
হয়েছে যে এই
মহাবিদ্যাদú=
3;র
ফলকগুলি সাধ=
94;রণত
মন্দিরের দু=
39;
পার্শ্বে
অথবা মন্দির=
03;
প্রবেশের সন্মুখ
ভাগের ওপরের
অংশে দেখা যা=
527;।
বেশিরভাগ ফল=
53;
প্রাকৃতিক ক=
94;রণে
নষ্ট হয়ে গেছে&=
#2404;
অনেক ফলক চুর=
495;
হয়ে যাওয়ার
ফলে এবং
ভেঙ্গে যাওয়=
94;র
ফলে কোন কোন
মন্দিরে একসঙ্গে সব
মহাবিদ্যাদú=
3;র
দেখতে পাওয়া
যায় না। অন্=
479;দিকে মন্=
2470;িরের
ওপরের দিকের
ফলকগুলি অনে=
53;
উঁচুতে থাকা=
80;
ফলে ফলক চিহ্=
472;তকরণেও
অসুবিধার
সন্মুখীন হত=
03;
হয়।
৫.
দশমহাবিদ্যù=
4;র
কাহিনী ফলক
ব্যবহারের
প্রেক্ষিত: বাó=
4;লার
টেরাকোটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যের
অলংকরণে আমর=
94;
নানা কাহিনিচিত্রের ফল=
53;
দেখতে পাই
যেমন-
পৌরাণিক,
ঐতিহাসিক,
সামাজিক,
সাংস্কৃতিক
প্রভৃতি।
এইসব কাহিনিচিত্রের
ম=
;ধ্যে
পৌরাণিক
কাহিনিõ=
8;িত্রের
ফলকই বেশি
মাত্রায়
স্থান করে
নিয়েছে
বাংলার বিভি=
72;্ন
অঞ্চলের
টেরাকোটা
মন্দিরে।
এইসব পৌরাণি=
53; কাহিনির
মধ্যে রয়েছে
রামায়ণের কা=
89;িনির,
মহাভারতের ক=
94;হিনির,
কৃষ্ণলীলা,
বিভিন্ন
পৌরাণিক
দেবদেবী
প্রভৃতি।
টেরাকোটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যে
পৌরাণিক দেব-দে÷=
6;ীদের
মধ্যে শিব,
দুর্গা, কালী,
বিষ্ণু,
নারায়ণ, জগন্=
472;াথ,
সরস্বতী
বিশ্বকর্মা,
দশমহাবিদ্যù=
4;,
দশাবতার
প্রভৃতি স্থ=
94;ন
করে নিয়েছে।
এইসব
মন্দিরগুলিö=
8;ে
এইসব পৌরাণি=
53;
দেব-দেবী&=
#2470;ের
ফলকগুলি অকা=
80;ণে
মন্দির
গাত্রে চিত্=
80;িত
করা হয়নি।
এইসব চিত্র
ফলকগুলি
ব্যবহারের ক=
07;ন
না কোন প্রেক=
509;ষিত
রয়েছে।
বেশিরভাগ
টেরাকোটা
মন্দিরের সা=
78;নের
অংশেই আমরা এ=
439;
মহাবিদ্যাদú=
3;র
দেখতে পাই। =
এবù=
4;র
নিম্নে আমরা
আলোচনা করবো
বাংলার টেরা=
53;োটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
কাহিনিচি=
468;্রের ফলক
ব্যবহারের
প্রেক্ষিত প্রসঙ্গে:
প্রথমত: পুø=
0;াণ
মতে
দশমহাবিদ্যù=
4;
থেকে
দশাবতারের স=
99;ষ্টি
হয়েছে।
সেইজন্য
বিভিন্ন
স্থানের মন্=
70;িরের
সামনের অংশে=
80;
দুই পার্শ্ব=
03;
একদিকে দশমহ=
94;বিদ্যার
ফলক থাকে এবং
ওপর দিকে থাক=
503;
দশাবতারের
ফলক।
দ্বিতীয়ত=
;: পূø=
0;্বেই
আলোচনা করা
হয়েছে বাংলা=
80;
মন্দির-স্থা=
74;ত্যের
অলংকরণে
পৌরাণিক কাহ=
95;নির
দৃশ্য-ফলক
অধিক মাত্রা=
27;
স্থান পেয়েছ=
03;,
আর এই পৌরাণি=
453;
দৃশ্যের ফলক
চিত্রণ করতে
গিয়ে বিভিন্=
72;
পৌরাণিক দেব-=
470;েবী
ও পৌরাণিক কা=
489;িনিচিত্রের সঙ্গে
সঙ্গে
দশমহাবিদ্যù=
4;র
কাহিনিচি=
468;্রের
ফ=
;লকও
চলে এসেছে।
তৃতীয়ত: আমø=
0;া
জানি
দশমহাবিদ্যù=
4;
হল দেবী
দুর্গার ভিন=
09;ন
ভিন্ন রূপ।
কোন কোন
মন্দিরে দেব=
96;
দুর্গার মাহ=
94;ত্ম্য
বর্ণনার প্র=
88;ঙ্গে
অসুর নিধন, স্=
2476;পরবারে
দেবী দুর্গা=
80;
এইসব কাহিনিগুø=
2;ির
সঙ্গে দশমহ&=
#2494;বিদ্যার
কাহিনিটি=
451; এস=
03;
পড়েছে।
চতুর্থত: আমø=
0;া
জানি
রামচন্দ্র
ছিলেন দেবী
দুর্গার একন=
95;ষ্ট
ভক্ত এবং
লঙ্কা
যুদ্ধের
পূর্বে ১০৮ ট=
495;
নীল পদ্ম
নিবেদন করে
দেবীর অকাল
বোধন করেছিল=
03;ন। বাংলা=
80;
নানান স্থান=
03;র
মন্দিরে
রামায়ণের
বিভিন্ন কাহ=
95;নিচিö=
8;্র
সম্বলিত
ফলকের সঙ্গে
তাই আমরা এই
দশমহাবিদ্যù=
4;র
দৃশ্য-ফলকও
দেখতে পাই।
পঞ্চমত: বি÷=
7;িন্ন
স্থানের
মন্দিরের
চিত্র-ফলকে
নানান
পৌরাণিক ঘটন=
94;
ও দেব-দেবীদে=
480;
সঙ্গে
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
একত্রে দেখা
না গেলেও কোন
কোন
মহাবিদ্যাকú=
3;
দেখা যায় যেম=
472;-
কালী
ছিন্নমস্তা,
কমলা
প্রভৃতি।
ষষ্ঠত্ব: ‘নাø=
0;ী
শক্তি’কে
জাগ্রত ও
পুনরুজ্জীবù=
5;ত
করতেও
বিভিন্ন স্থ=
94;নের
মন্দিরে
মহাবিদ্যার
প্রসঙ্গ
এসেছে।
সপ্তমত: শাõ=
3;্ত মতù=
4;বলম্বী
মানুষদের
কাছে এবং
তন্ত্র সাধক=
70;ের
কাছে এই
মহাবিদ্যাদú=
3;র
স্ববিশেষ
গু্রুত্ব
রয়েছে। তাই
অনেক অঞ্চলে=
80;
কালী ও দুর্গ=
494;
মন্দিরের
অলংকরণে এই
দশমহাবিদ্যù=
4;রা
স্থান
পেয়েছে।
অষ্টমত: অনেক
মন্দির
প্রতিষ্ঠাকù=
4;রী
রাজা বা জমিদ=
494;ররা
শাক্ত
ধর্মাবলম্বù=
6;
হওয়ার দø=
0;ুন
তাদের
প্রতিষ্ঠিত
মন্দিরে তার=
94;
এই দশমহাবিদ=
09;যার ফল=
53;
প্রতিস্থাপ÷=
2;
করান।
নবমত:
প্রাচীন
ভারতে যে
শক্তি
উপাসনার ধার=
94;
প্রচলিত, এর
সূত্র ধরেই
টেরাকোটা
মন্দির-স্থা=
74;ত্যে
শক্তি
উপাসনার মূল
উৎস হিসাবে এ=
439;
মহাবিদ্যাদú=
3;র
আগমন ঘটেছে।
দশমত: ভারতেø=
0;
মধ্যে বিশেষ=
68;
পূর্ব ভù=
4;রতú=
3;
তন্ত্র
সাধনার
প্রভাব
প্রতিপত্তি
অনেক বেশি
ছিল। আর এই
তন্ত্র
সাধনায়
দশমহাবিদ্যù=
4; তো
বিশেষভাবে
গৃহীত। আর এই
সূত্র ধরেই
পূর্বভারতেø=
0;
বিভিন্ন
সাহিত্য,
শিল্প প্রভৃ=
68;িতেও
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
কাহিনী স্থা=
72;
পেতে থাকে।
সেই কারণেই
বাংলার
মন্দির
টেরাকোটাতেõ=
1;
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;রা
অবলীলায়
স্থান করে নি=
527;েছে।
একাদশত: আমø=
0;া
জানি
মল্লরাজারা
একসময় প্রচু=
80;
টেরাকোটার
মন্দির
নির্মাণ
করেছিলেন।
মল্লরাজবংশ
ছিল বৈষ্ণব
ভাবধারায়
সম্পৃক্ত। আ=
80;
সেই জন্যই সে=
439;
সময় তন্ত্র
সাধনা বা
শক্তি সাধনা
আপাতভাবে
কিছুটা আড়াল=
03;
চলে যায়।
কিন্তু এর
কিছু কালপর
নদীয়ার
কৃষ্ণনগরের
রাজা
কৃষ্ণচন্দ্ø=
0;
তাঁর রাজ্যে
বসবাসকারী
প্রজাদের
নির্দেশ দেন
দীপান্বিতাø=
0;
দিন কালী পূজ=
494;
করতে এবং কাল=
496;
পূজা না করলে
দণ্ড দেওয়ার
ব্যবস্থাও
প্রচলন করেন=
04;
সেই সময় থেকে
দীপান্বিতাø=
0;
দিন নদীয়ায় দ=
486;
সহস্র কালী
পূজার প্রচল=
72;
হয়। আর এই
বিষয়ের সঙ্গ=
03;
প্রত্যক্ষ
ভাবে জড়িত ছি=
482;
শাক্ত পদাবল=
96;র
অন্যতম
রূপকার এবং
মহারাজা
কৃষ্ণচন্দ্ø=
0;ের
পৃষ্ঠপোষক
রামপ্রসাদ
সেন।৬ আর
এরই সূত্র
ধরেই নদীয়া ও
তার
পার্শ্ববর্ö=
8;ী
বিভিন্ন মন্=
70;িরে
বিভিন্ন
টেরাকোটার
দৃশ্য-ফলকে&=
#2480;
সঙ্গে এই
দশমহাবিদ্যù=
4;রাও
স্থান করে
নিয়েছে।
৬. উ=
74;সংহার:
ভার=
;তবর্ষে
শাক্ত ধর্মে=
80;
উপাসনায় এবং
তন্ত্র
সাধনায় এই
দশমহাবিদ্যù=
4;রা
নানাভাবে
পূজিত হন। এই
মহাবিদ্যারù=
4;
আসলে হল দেবী =
2470;ুর্গার
দশটি রূপ। এই
দশটি রূপকে
দশভাবে
দেখানো
হয়েছে। কেউ ব=
494;
ভয়ঙ্করী কেউ
বা শুভঙ্করী,
আবার কেউ ধন
সম্পদ
ঐর্শ্বযের
দেবী আবার কে=
441;
এই পৃথিবীর
রক্ষা
কর্ত্রী।
বিভিন্ন
পুরাণ, ধর্মগ=
509;রন্থ,
সাহিত্য,
শিল্প
প্রভৃতিতে এ=
39;
দশহমাবিদ্যù=
4;দের
কাহিনিচ=
495;ত্র
বারে বারে উঠ=
503;
এসেছে। তাই
বিভিন্ন
জায়গায়
বিভিন্নভাবú=
3;
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
বর্ণনা করা
হয়েছে। এমনক=
95;
বাস্তব ø=
8;মাজজী÷=
6;নেও
এই মহাবিদ্য=
94;রা
নারী শক্তিক=
03;
জাগরিত ও উজ্জীবিত
করে।
দশমহাবিদ্যù=
4;র
কাহিনিচি=
468;্রের
মাধ্যমে যে
সমস্ত শক্তি=
80;
আধার ব্যক্ত
হয় তার উৎস
হল এই ‘নারী
শক্তি’।
নারী শক্তি হ=
482;
এমন এক শক্তি
যা দুষ্টের
দমন এবং
শিষ্টের সাধ=
72;
করে। বাংলার
বিভিন্ন
স্থানে
অবস্থিত
টেরাকোটার
মন্দিরগুলিö=
8;ে
এই
দশমহাবিদ্যù=
4;দের
নানান
সারিবদ্ধ
প্যানেল বা
একক ফলকú=
3;
বিভিন্ন
ভঙ্গিমায়
আমরা দেখতে
পাই, যার
মধ্যে দিয়ে
তৎকালীন
সমাজের
মাতৃশক্তি আ=
80;াধনার
চিত্র আমাদে=
80;
সামনে ফুট=
503;
উঠে।
সার্বিক
বিচারে দেখা
যায়
টেরাকোটার
মন্দির
অলংকরণে দশমহ&=
#2494;বিদ্যার প্রতিমূর্=
68;ি
মোটিফ হিসাব=
03;
বারংবার
ব্যবহৃত
হয়েছে।
মন্দির
নির্মাণের
সময়
টেরাকোটার ফ=
82;কে
শিল্প-মোটিফ
হিসাবে দশমহ&=
#2494;বিদ্যার প্রতিমূর্=
68;ি
সৃজনে
শিল্পীরা
তাঁদের অসাধ=
94;রণ
নৈপুণ্যের
পরিচয়
দিয়েছেন
নিঃসন্দেহেð=
4;
তথ্যসূত্=
;র:
১.=
বসু, শ্রীলা
ও অভ্র বসু, বù=
4;ংলার
টেরাকোটা
মন্দির:
আখ্যান ও
অলংকরণ,
কলকাতা:
সিগনেট প্রে=
88;,
২০১৫, পৃ.
নং-১৩০।
২.=
Newsletter
Archives- www. Dollsofind.com, Viewed on 15.4.2016, 9.22 am.
৩.=
ঘোষ, নীহার
(ভাষান্তর
শাশ্বতী ঘোষ =
451;
গীতা নিয়োগী), <=
i>বাংলার
মন্দির
শিল্পশৈলী
(অন্ত
মধ্যযুগ),
কলকাতা: অ&=
#2478;র
ভারতী, ২০১২, প&=
#2499;.
নং-১৫৬।
৪.=
দ্রষ্টব্য &=
#2536;
নং।
৫.=
দ্রষ্টব্য =
২
নং।
৬.=
স্থাপত্য ও
ভাস্কর্যে
নদীয়া,
নবদ্বীপ-পুর=
94;তত্ত্ব
পরিষদ,
নবদ্বীপ,
নদীয়া, পৃ:
১৯-২০।
সহায়ক
গ্রন্থপঞ্জù=
6;:
আহমেদ,
তোফায়েল, আমা=
দের
প্রাচীন
শিল্প (দ্বিত=
496;য়
সংস্করণ),
ঢাকা: বাংলা
একাডেমী,
১৯৯২।
কোঙার,
গোপীকান্ত (স=
478;্পাঃ),
বর্ধমান
সমগ্র (৪র্থ
খণ্ড), কলকাতù=
4;:
দে বুক ষ্টোর,
২০০২।
ঘোষ, বিনয়, প=
86;্চিমবঙ্গের
সংস্কৃতি (৩য়
খণ্ড), কলকাতù=
4;:
প্রকাশ ভবন,
১৯৮০।
ঘোষ, নীহার (ভ=
াষান্তর
শাশ্বতী ঘোষ =
451;
গীতা নিয়োগী), <=
i>বাংলার
মন্দির শিলপ
শৈলী (অন্ত
মধ্যযুগ), কলকা=
2468;া:
অমর ভারতী, ২০১২।
ঘোষ,
প্রদ্যৎ, বাং=
লার
লোকশিল্প,
কলকাতা:
পুস্তক বিপণ=
95;,
২০০৪।
দাস, সুমাল্য
(সম্পাঃ), অম্÷=
6;িকা
কালনা ইতিহা=
88;
সমগ্র
অম্বিকা
কালনা:
ধর্মীয় ও
পুরাতাত্ত্÷=
6;িক
ইতিহাস,
কালনা: তটভূম=
495;
প্রকাশনী,
২০১২।
দাস, সুমাল্য
(সম্পাঃ), অম্÷=
6;িকা
কালনা ইতিহা=
88;
সমগ্র
অম্বিকা
কালনা:
সামাজিক ও
সাংস্কৃতিক
ইতিহাস,
কালনা: তটভূম=
495;
প্রকাশনী,
২০১২।
দাশ,
বিবেকানন্দ, =
কালনা
মহকুমার
প্রত্নত্ততú=
9;ব
ও ধর্মীয় সংস=
509;কৃতির
ইতিবৃত্ত,
কলকাতা:
ফার্মা
কে.এল.এম.
প্রাইভেট
লিমিটেড, ১৯৯=
543;।
মণ্ডল,
সুজয়কুমার, ল=
োকশিল্প:
তাত্ত্বিক
প্রেক্ষিত,
কলকাতা: নটনম=
509;কোলকাতা,
২০১১।
মুখোপাধ্য=
94;য়,
বিনোদবিহারù=
6;
ও অন্যান্য, প=
;শ্চিমবঙ্গে=
80;
মন্দির-টেরা=
53;োটা,
কলকাতা:
বঙ্গীয়
সাহিত্য
পরিষৎ,
১৪১৫।
মুখোপাধ্য=
94;য়,
গোপালদাস, বা=
জের
বদলে রাজ, বীরভূ=
78;:
হর্ষ
এন্টারপ্রাó=
9;জ,
কাস্টগড়া,
২০১১।
মুখোপাধ্য=
94;য়,
গোপালদাস, না=
নকার
মলুটী,
বীরভূম: হর্ষ
এন্টারপ্রাó=
9;জ,
কাস্টগড়া,
২০১২।
বন্দোপাধ্=
79;ায়,
অমিয়কুমার, ব=
াঁকুড়ার
মন্দির,
কলকাতা: শিশু
সাহিত্য সংস=
70;
প্রাঃ লিঃ,
১৯৬৪।
বসু, শ্রীলা
ও অভ্র বসু, বù=
4;ংলার
টেরাকোটা
মন্দির
আখ্যান ও
অলংকরণ,
কলকাতা: সিগনে=
2463;
প্রেস, ২০১৫।
রায়, প্রণব, =
76;াংলার
টেরাকোটা
মন্দির
স্থাপত্য ও
ভার্স্কয,
মেদিনীপুর: প=
98;র্বাদ্রি
প্রকাশনী,
১৯৯৯।
ভট্টাচার্R=
05;্য,
শম্ভু, পশ্চি=
মবঙ্গের
মন্দির,
কলকাতা: মনন
প্রকাশন, ২০০=
543;।
চক্রবর্তী,
রতনলাল, বাংল=
াদেশের
মন্দির, ঢাকা=
;: ব=
94;ংলা
একাডেমী।<=
/span>
হাসান,
খন্দকার,
মাহমুদুল, প্=
রাচীন
বাংলার
প্রত্নকীর্ö=
8;ি,
ঢাকা: পার্ল
পাবলিকেশন্ø=
8;,
২০১২।
সান্যাল,
হিতেশরঞ্জণ, =
বাংলার
মন্দির,
কলকাতা: কারিগ=
2480;
প্রকাশনী,
২০১৫
সাঁতরা,
তারাপদ, পশ্চ=
িমবাংলার
ধর্মীয়
স্থাপত্য
মন্দির ও মসজ=
495;দ,
কলকাতা: পশ্চি=
2478;বঙ্গ
বাংলা
একাদেমী,
১৯৯৮। =
span>
Bandyopadhyay,
Sukhamay, Temples of Birbhum, Delhi: B.R. Publishing Corporation, 19=
84.
Chowdhury,
Saifuddin, Early Terracotta Figure of Bangladesh, Dhaka: Bangla Acad=
emy,
2000.
Dasgupta,
Prodosh, Temple Terracotta of Bengal, New Delhi: Crafts Museum, 1971=
.
Deva,
Krishna, Temples of North India, New Delhi: National Book Trust, 198=
6.
Dey,
Mukul, Birbhum Terracotta’s, New Delhi: Lalit Kala Academy, 1959.
George,
Michell(ed.), Brick Temples of Bengal, New Jersey: Princeton Univers=
ity
Press, Princeton, 1983.
Mc
Cutchion, David J, Late Mediaeval Temples of Bengal, Kolkata: The
Asiatic Society, 1972.
ওয়েবসাইট=
;: